সতীদাহ | Satidaha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ সতীদাহ করতে পারে এই বিকুতির ঘটনা তার YS Pie! একটি প্লোকের বিকৃত অপ্রযুক্ত অপব্যাখ্যার সহায়তায় হাজার হাজার প্রাণ বলি হয়েছে--ধর্মীয় বিস্বোহের ভয় দেখানে হয়েছে । সে সময়ে যদি কোন ব্যক্তি এ প্লোকের সত্যতা যাচাই করতে WHY হতেন তাহলে ব্রাম্মণেরা নিজেদের অস্ত্রেই aigw wea, Verge সমাজে তাঁদের যাজকাীয় সম্মানও হয়তো নড়বড়ে হয়ে পড়তো' ( অনুবাদ--লেখকক্ব, পৃঃ--৩৩৫ )। প্রাচীন ভারতবর্ষে বিধবার কর্তব্য কি ছিল ভাষাতত্তের দিক দিয়ে তিনি তা” নির্ণয় করতে প্রয়াসী হয়েছিলেন । তার মতে সংস্কৃত ভাষায় “বিধবা' aids অস্তিত্বই প্রমাণ করে,. AM WMA নারীর সহমৃতা হবার কোন বাধ্যবাধকতা ছিল না। বৈদিক যুগে যে ভারতবর্ষে বিধবা-বিবাহ প্রচলিত ছিল, সে বিষয়ে মূল্যবান প্রমাণ খুজে পাই প্রাচ্যবিদ্যাবিদ্‌ রাজেন্দ্রল।ল মিত্রের লেখায়। “ভারতবর্ষে বৈদিকযুগে বিধব[বিবাহ একটি জাতীয় প্রথা ছিল--এ উক্তির সমর্থনে বিভিন্ন তথ্যাদি সহজেই পেশ করা৷ যায়। অতি প্রাচীন কাল থেকে সংস্কৃত ভাষায় প্রবিষ্ট নিম্নলিখিত শব্বগুলি আমার উক্তির যথার্থতা প্রমাণে যথেষ্ট_দিধীযু_ যে ব্যক্তি বিধবা নারীকে বিবাহ করেছেন, পরপূর্বা- যে নারী দ্বিতীয় স্বামী গ্রহণ করেছেন, পৌ'ণর্তর--কোন নারীর দ্বিতীয় স্বামীর গুরসজাত asia’ (অনুবাদ লেখকক্বৃত )। আলোচ্য উদ্ধতিটি রমেশচন্দ্র দত্ত মহাশয় তার “এ হিস্ট্রি অব সিভিলাইজেশন ইন এনসেণ্ট ইষ্ডিয়া' গ্রন্থে অধ্যাপক উইলসনের বক্তব্য সমর্থনকালে ব্যবহার করেছেন (পৃঃ--১১০)। প্রসিদ্ধ এতিহাসিক মাউন্ট স্ট্য়ট «লফিন্স্টোনের “হিস্ট্রি অব ইণ্ডিয়া' গ্রন্থের সম্পাদনায় অধ্যক্ষ ই. বি. কাউয়েল “যোনীমগ্নে” পাঠের কোন ভিত্তি নেই বলে অভিমত দিয়েছিলেন | তৈত্তিরীয় আরণ্যকের ৬ষ্ঠ প্রপাঠেকের দু'টি শ্লোক নিঃসংগয়ে প্রমাণ করে,. বৈদিক যুগে ভারতীয় বিধবা নারীরা পুনরায় বিয়ের পি ড়বিতে বসতেন। CAPS হল-_ ইয়ং নারী পতিলোকং star নিপাত উপ ত্বা মন্ত্য প্রেতং। fan পুর/ণম পালয়ঙ্তী wea প্রজাং দ্রবিণঞ্চেহ ধেহি ॥” ( visise ) ও SH নাধ্যাভি জীবলোকমিতাস্থমেতমুপশেষ এহি হস্তগ্রাভস্ত! দিধিযোস্তমেতৎ পত্যুর্জনিত্বমভিমম্বভূব | ( visirs ) প্রথম প্লোকটিতে মৃত ব্যক্তিকে সম্বোধন করে বলা হচ্ছে, “তোমার ভাষা



Leave a Comment