অরক্ষণীয়া | Arakshaniya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অরক্ষণীয় ১২ ছুর্গামণি ধীরে ধীরে বলিলেন, না দিদি, আমার আবার মান- অভিমান কি | স্বর্ণ দেওরকে বাঁ হাত দিয়া পিছনে ঠেলিয়া নিজে অগ্রসর হইয়া আসিয়া কহিলেন, তোমাকে মন্দ কথা৷ ত আমি বলিনি মেজবোৌ যে, অমন করে চিবিয়ে চিবিয়ে কথাগুলি বললে ? তা রাগই কর, আর ঝালই কর বাপু-_তোমার এ ডানাকাটা পরীর বিয়ে দিতে আমর! পারব না। মেয়ে ত এ ছোটবোৌটাও পেটে ধরেছে। কেউ একবার বাছাদের মুখপানে চেয়ে দেখলে আবার নাকি সে চোখ ফিরিয়ে চলে যাবে! তা সত্যি কথা বলব মেজবৌ-_-যেমন তোমার মেয়ের ছিরি, তেমনি গিয়ে হরিপালে পোড়ে-হোড়ে থেকে A হোক একটা চাযা-ডুষোে ধরে দাও গে--ল্যাটা চুকে যাক। শুনেচি নাকি সেখানকার লোক স্মচ্ছিরি-কুচ্ছিরি দেখে না_ মেয়ে হলেই হাল | ছুর্গামণি চুপ করিয়| রহিলেন। যে বিষের জ্বালায় একদিন তাহারা পৃথক হইয়াছিলেন, সেই flare পুনরায় উদ্যত দেখিয়া তিনি ভয়ে কাঠ হইয়! গেলেন । স্বর্ণ কহিলেন, যার যেমন। তোমাকে কেউ ত নিন্দে করতে পারবে all হ্যা, পারে বটে বলতে আমাকে । তিনটে পাশের কম যদি জামাই ঘরে আনি, দেশসুদ্ধ একটা টিটি পড়ে যাবে। সবাই বলবে-_-এটা করলে কি! অত বড় একটা alae ঘরে থাকতে কি-না দছুর্গাগ্ুতিমে জলে ভাসিয়ে দিলে | সত্যি কি a বল ঠাকুরপো ? বলিয়া স্বর্ণ অনাথের প্রতি কটাক্ষ করিলেন | তাই বই কি! বলিয়া অনাথ তাহার মহামান্য! queued মর্ধাদ। রাখিয়া! অফিসের বেলা হওয়ার অছিলায় প্রস্থান করিল। স্বর্ণ বলিলেন, তোমার ভাইকে ধরে-ফরে যা হোক একটা ধরে- পাকড়ে দাওগে। তাতে তোমার লজ্জা! নেই ceca, কেউ নিন্দে করতে পারবে না। তিরিশটি টাকা © সবে মাইনে ছিল ; কেই ব) তাকে জানত, আর কেই বা চিনত। এদের ভাই বলে যা লোকে



Leave a Comment