ড্রাগন পাহাড়ের রহস্য | Dragan Paharer Rahasya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তিনি [ক্যাপ্টেন সিং উবাচ | সিমলায় এসে পৌঁছলাম আরও কদিন পর সন্ধ্যে নাগাদ। ক্যানেপ্ট সিং মেঘনাদের টেলিগ্রাম পেয়ে নিজেই স্টেশনে অপেক্ষা করছিলেন। লম্বা চওড়া বলিষ্ট চেহারা । সেনাবাহিনীর একজন যোগা অফিসার | মেঘনাদকে দেখেই ক্যাপ্টেন সিং বুকে জড়িয়ে ধরলেন । প্রায় তিন ব্ধর বাদে দেখা দুজনের | স্টেশনের কাছেই আমাদের জন্যে হোটেলের রুম বুক করা ছিল৷ আমরা হোটেলে উঠলাম। সঙ্গে লটবহুর খুব বেশি ছিল না। যতটুকু না নিলে নয়। এ বাযাপার্েে মেঘনাদের স্পষ্ট নির্দেশ ছিল | সেদিন রাতটা তাড়াতাড়িইট খাওয়াদাওয়া! সেরে শুয়ে পড়লাম। কাপ্টেন সিং বলে গেলেন পরদিন সকালে এসে তিনি কথা বলবেন | পরদিন সাত সকালেই ক্যাপ্টেন সিং এসে হাজির | আমরা! তখন হোটেলের রুম-এ বসে ব্রেকফাস্ট খাচ্ছি-_টোস্ট, ডিমসেম্ব, কল৷ আর চা। ক্যাপ্টেন সিং এসে পড়াতে আমরা ওঁর জন্যেও ব্রেকফাস্টের অর্ডার দিলাম। লক্ষ্য করলাম, ক্যাপ্টেন সিং-এর হাতে একটা বড় ঠোঙায় বেশ কয়েকগুচ্ছ টাটকা আঙ্র ৷ সিমলার ates ভারী মিষ্টি। মেঘনাদ তো ভারী খুশি ! চা খেতে খেতে আমাদের কথা হচ্ছিল | ক্যাপ্টেন সিং আপাততঃ উঠেছেন এখানকার এক fiery ক্যাম্পে । ১৬



Leave a Comment