রহস্যভেদী মেঘনা সমগ্র | Rahasyavedi Meghnad Samagra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ও দের মধ্যে বছুকাল যাবৎ চলে এলেও ড্রাগন দেবতাকে জ্যাত্ব মানুষ ভোগ দেবার রীতিটি খুব বেশিদিনের নয়। সম্ভবঙ্ত এখনকার সর্দারের বাবার আমল থেকেই নাকি শুরু হয়েছে। “আর ওই নারী ওঝা? ও কতদিন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে? --এ সম্পর্কে পিংলার কাছ থেকে একটা কথাও বার করতে পারি নি। তবে মনে হয়েছে গ্রামটিতে তার অসীম প্রতাপ। সবাই সম্বোধন করে, 'দেবীরানী'। -'দেষীরানী | মেঘনাদ কথাটা শুনে কিছুক্ষণ অবাক বিস্ময়ে ক্যাপ্টেন সিং- এর দিকে তাকিয়ে রইল। তারপর ধীরে ধীরে বঙ্গল, ean “দেবীরানী'কে আপনি নিজের চোখে কখনও দেখেছেন ক্যাপ্টেন টিং? "সম্ভব হয় নি। আর পিংলাও যা বর্ণনা দিয়েছে তা স্পষ্ট নয়। তবে তার চেহারার গঠনের সঙ্গে নাকি আদিবাসী সম্প্রদায়ের কারুরই বিশেষ মিল নেই আর বয়স কত কেউ তা জানে না। কেউ বলে তিরিশ কেউ বলে পঞ্চাশ বা যাট আবার কারুর মতে নাকি দুতিনশোর বেশি। ক্যাপ্টেন সিং zee | এরপর আর কেউ বেন কথা বলল না। তারপর মেঘনাদই নীরবতা ভাঙল- আর সেই ড্রাগন, সেটাকে আপনি দেখলেন কোথায়? ক্যাপ্টেন সিং আর একটা সিগারেট ধরাচ্ছিলেন, মেঘনাদের কথায় থমকে গিয়ে সিগার়েটটা না ধরিয়েই বলঙ্গেন--ড্রলাগন পাহাড়ের দিকে আর্মি নিজেই একদিন গিয়েছিলাম।



Leave a Comment