সুবর্ণা | Subarna

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
4 মহাপাত্র, কেশব, কৌশিক-_ ঝালিয়ে নিল রাজারাম-- নামগুলো তার পরিষ্কার মনে ATH! লোকগুলোর মুখও GIT স্পষ্ট ভাসছে চোখের সামনে | কিন্তু যার কথা মনে হচ্ছে সবচেয়ে বেশি, তার নাম সে উদ্চারণই করছে না, মনে-মনেও Al | রামেশ্বরের মেয়ে সে, নাম ATF | এ যে চেনা রাস্তা, ও যে চেনা সাকে। জলতরঙ্গের বাজনা সে শোনে নি। কিন্তু তার মনের মধ্যে এখন যা বেজে বেজে উঠছে, এটাই বুঝি জলতরঙ্গ। জল আর তরঙ্গ টাটকা! পাড়ি দিয়ে আসার দরুনই বুঝি এই নামটাই তার মনে পড়ল। দু চোখের জল গড়িয়ে এসে নাকের ডগায় নোলকের মত টল- ba করছিল লবঙ্গর। সেই চোখের জলের সমুদ্রে ঝাপ দিয়ে পড়েছিল রাঙারাম। টাইগার সাহেবকে এক ঘুষিতে কাবু করে দিয়েছিল CHI লোবটা এমন বেইমান, একট! ঘুষি খেয়েই সাফ হয়ে গেল। আর লম্ব। জেল হয়ে গেল রাঙগারামের। লোকটার ভিতরে তো পদার্থ ছিল না, a ছিল তা ঝামা; মদ খেয়ে খেয়ে তা আবার wrafa করে ফেলেছিল। সেদিন ছিলও লোকটা বু'দ হয়ে -আদ্দেক মরেই ছিল আর-কি। ঘুষি তো দূরের কথ, একটা foals কাটলেও হয়তো মরে CAS লোকটা মরে রাজারামকে দাগী করে দিয়ে গেল, রাজারামের এটা মস্ত আক্ষেপ। সে যে চোখের জলের were ঝাপ দিতে পেরেছিল এটা তার গৌরব; গে সমুদ্র সাতার দিয়ে আজ সে পারে এসেছে। পারে এসে খুঁজছে সে সেই নোলক। আসলে লব্ঙ্গর নাকে নোলক কিন্তু ছিল না, ছিল একটা নাকছাবি। যেখানে ছিল মাঠ ঘাট বন ও বাদাড়, সেখানে চওড়া-চওড়া সড়ক



Leave a Comment