শতাব্দী ও সাহিত্য | Shatabdi O Sahitya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিংশ শতাব্দীর ভাবাদর্শ ৩ রেডিও, টেলিফোন, ওক্স-রে, এরোপ্লেন, সাবমেরিন, বাস্তব-জীবনে যেমন fra বহুবিধ প্রাকৃতিক বাধার ওপর মান্ষের অঙক্ষু্ন আধিপত্য, ভাব- জীবনেও তেমনি মানুষ সর্বববিষয়ে প্রত্যক্ষান্গগামী হয়ে উঠবার ofan পেলো | অর্থাৎ বিংশ শতাব্দীর মান্য মহাযুদ্ধের বিপুল আলোড়নে ভেতরে-বাইরে জেগে উঠলো বিগত শতাব্দীর নির্বিবরোধ নির্ভরতার স্বপ্ন থেকে-_যেমন করে মান্য জাগেনি আর কোনদিনই | এই হল মোটামুটিভাবে বিংশ গতাব্দীর সংস্কৃতির মূল। এ যুগের সাহিত্যিক আদর্শ সংস্থিত এই অপরিহায্য ওলট-পালটের ওপর-_এরই মিশ্র-প্রভাবে তার প্রাণ-শক্তি পরিপুষ্ট, কাজেই তা স্বভাবধর্মেই পূর্বতন যুগের আদর্শ থেকে পৃথক হয়ে পড়েছে। কিন্তু এ যুগের সাহিত্যাদর্শের পরিচায়ক সংজ্ঞা কি? কোন্থানে এর পূর্বতন পারার সঙ্গে TANS বিরোধ? ছুয়ের মধ্যে তুলনায় সমা- নাচন! করলে, কার Bras বিশেষ করে চোখে পড়ে? এই তিন প্রশ্ন আসলে একই প্রশ্ন এনং এর উত্তরও এক | বলা বাহুল্য প্রত্যক্ষ জীবনকে কেন্দ্র করেই আট। fee তাই বলে প্রত্যক্ষ জীবনও যা, আটও তাই নয় মনিশ্চয়ই। তাহলে, বিচিত্র বিস্তৃত জীবনই ত পড়ে রয়েছে-__-আটের আর আবশ্যকতা কি ? যারা বলবেন, “কিছু al, তাঁদের অসুবিধা অনেক কম, কিন্তু জোর গলায় সে কথা বলার লোক বোধ হয় বেশী নেই। কাজেই বিতর্কটা বজায়ই থাকে। মান্য আসলে যা, যা নিয়ে সে আছে, যা সে হতে পারে, পেতে পারে, দেখতে জানতে বা বুঝতে পারে, তাই অবশ্য তার পক্ষে পরম সত্য এবং তার wea তাই নিয়েই সীমাবদ্ধ--কিন্তু তার বাইরেও তার যাবার প্রয়োজন হয়। (পুরাতন যুগের সাহিত্য সেই প্রয়োজন মেটাবার কাজকেই একমাত্র লক্ষা বলে নিয়েছিল-_-বিংশ শতাবী বলছে, ওটা



Leave a Comment