ভয়ঙ্কর সেই অভিযান | Bhayankar Sei Abhijan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সঙ্গী বিদায় নিলেন | বিদায় নেবার আগের দিন রাতে Sta Hey ভাল- ভাবে কথা বলার স্থযোগ পেয়েছিলাম । এতদিন দিনে এক-আধবার ছাড়া বড় একটা! কথাবার্তা! তিনি বলতেন ni দেখেছি। নিবিষ্ট হয়ে OL কাজ করে গেছেন। জাহাজের ডেকে থালার মত সব কী যেন “" ্্কতকটা রেডারের মত। কখনও দিনে কখনও রাতে তার সঙ্গী সেই থালাগুলিকে কখনও উত্তর, কখনও দক্ষিণ আকাশের দিকে মেলে ধরত। আর ডঃ নাগুচি যন্ত্রপাতির সামনে বসে মাপজোখ করতেন কী যেন। হ্যা, যা বলছিলাম। যাবার আগের দিন বললেন, ধন্যবাদ ক্যাপ্টেন। আপনার আতিথেয়তা এবং সাহায্য না পেলে আমরা কাজ করতে পারতাম না। যাবার আগে একটা কথা বলে যাই | জাহাজ নিয়ে তো আপনাদের সারা পৃথিবীটাই চষে বেড়াতে হয়। তাই বলছিলাম আর কি। ভারত মহাসাগরের দক্ষিণ দিকটা “একটু বাঁচিয়ে চলবেন । মানে অস্ট্েলিয়ার সিডনি থেকে যে পথ ধরে কখনও সখনও আপনারা Beaten অন্তরীপের দিকে যান ঠিক সেদিকটার কথাই আমি বলছি, ক্যাপ্টেন | কেন, বলুন তো? হঠাৎ এমন অযাচিত উপদেশ শুনে বিরক্ত এবং কৌতুহলী ছুই-ই হলাম। বললেন আলবার্ট অদ্ভুত এক ধরনের শব্দ-তরঙ্গ ও দিক্টায় দানা বাঁধা থাকে মাঝে মাঝে । মানে Sey উচিৎ। পেনাং থেকে হংকং আসার পথে আমার যন্ত্রপাতি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে ভেসে আসা অদ্ভুত এক ধরনের চৌম্বক তরঙ্গের সন্ধান পেয়েছে। তেমন জোরাল war অবশ্য নয়। তবে আমার অনুমান যদি সত্যি হয়, তাইলে বলতেই হবে, পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে পঞ্চাশ ডিগ্রী অক্ষাংশ বরাবর যে শব্দ তরঙ্গের কথা আমি বলছি, তার সাক্ষাৎ পাওয়াটা অনিশ্চিত হবে, আমি. তা মনে করি না। বলতে কী, কী যে তিনি ৰলতে চাইছিলেন, আমি কিছুই বুঝতে 'পারছিলাম না। মশায়, আমি তো আর বিজ্ঞানী নই। বলতে বাধা ১২



Leave a Comment