সমাজ-চিন্তা | Samaj-Chinta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ইয়োরোগীয় Hats | s ও চিন্তার পথ প্রসারিত করিতেছে। এ ABC দেশে যায় দে দেশ হাসিতে থাকে। ইয়োরোপ হইতে আমেরিকায় গিয়া ইহা আমেরিকাকে হামাইয়াছে। আমেরিকার মৃত্তিকায় স্বর্ণ ফলিয়াছে। তাহার চির- তুষারাবৃত দেশ সমূহে উন্নতির পতাকা রোপিত হইয়াছে। এই সত্যতার প্রধান বাহক ইংরাজগণ । ইংরাজগণ ইহাকে পৃথিবীর সর্ববদেশে লইয়া যাইত্ছেন ৷ যেখানে তাহাদিগের অভ্যুদয় ও রাজত্ব, সেইখানেই ইয়োরোপাীয় সভ্যতার হাস্যময় বদন-বিকাশ। আমরা! তাহাদিগের নিকটেই এই সভ্যতার নবভাব দেখিয়৷ চমৎকৃত হই- য়াছি। এতদ্দেশীয় প্রাচীন সভ্যতার সহিত ইহার তুলনা করিয়াছি। তুলনা করিয়া ইহাকে শুদ্ধ শ্রেষঠত্ব দিই নাই, ইহাকে আদরের সহিত অবলম্বন করিতে উদ্যত হইয়াছি। ইহা আমাদিণের চক্ষু: ফুটাইয়া দিরাছে। আমাদিগের ye as নূতন বিষয়ে নিয়োজিত করিয়াছে। এখন এঁহিক zt ও উন্নতির প্রতি আমাদিগের দৃষ্টি পড়িয়াছে। এখন বুঝিয়াছি, সংসারকে পরিত্যাগ করা wh নহে, কিন্তু মহাপাতক । সংসারের Sr করাই প্রধান wf, যোগ, ধ্যান ও জ্ঞান । যদি উদাদীন হইতে চাও তবে সংসারের কার্য্য করিবার জন্য উদাসীন হও। সংসারের কর্তব্য সাধন করিলেই ঈ শ্বরের উপাসনা, ধ্যান ও সত্তোষ হয়। তদ্তিন্ন অন্য যোগ নাই, অন্য ঈশ্বর-সাধনা নাই। সংসার বিচ্ছিন্ন ঈশ্বর নাই, সংসারকে ত্যাগ করিলে কথন ঈশ্বরকে প্রাপ্ত হওয়া যায় না। সংসার-ধামেই মানব দ্ষেব-



Leave a Comment