জাপানী যুদ্ধের ডায়েরী | Japani Juddher Diary

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভূমিকা গোড়াতেই বালক বয়সের একটা স্মৃতির কথা পিখিতেছি। ১৯১৪-১৮ সালের বিশ্বব্যাপী মহাযুদ্ধের সময় গ্রামে দেখিতাম সংবাদপত্র লইয়া দস্তরমত একটা বৈঠক বসিত। তখন দৈনিক পত্রিকার গ্রাম্য অঞ্চলে চল ছিল না। সাপ্তাহিক “হিতবাদী” fer ‘agqey যাইত। সেই ashe কাগজখানা পাটির মত বিছাইয়া দেওয়া হইত--উহার চারিদ্‌কে ce জন লোক বসিতেন এবং একজন গভীর মন দিয়া উহা পড়িয়া বাকি পাচজনকে গতনাইতেন এবং আবপ্তকমত বুঝাইয়া দিতেন। যুদ্ধ-সংক্রান্ত সংবাদ জানিবার এবং বুঝিবার জন্য লোকের অপরিসীম আগ্রহ লক্ষ্য করিতাম। যদিও আমি সেই সময় নিতান্ত cacaatga ছিলাম, তথাপি বয়স্কদের বৈঠকে এক কোণে সসঙ্কোচে দড়াইয়া নিতান্ত কৌতূহলের সহিত জার্মাণ যুদ্ধের আলোচনা efor! সেই দূর অতীতের স্মৃতি সন্ধান করিলে আজও মনে পড়ে-_ এন্টোয়ার্প gota পতনে সেই ক্ষুদ্র বৈঠকের চাঞ্চল্য। “জার্্মাণরা কাটা তারের বেড়া ডিঙ্গাইতেছে"--এই গোছের একটা ছবিও বাহির হইয়াছিল এবং সেই ছবিটা আমার বালকচিত্তকে প্রবলভাবে নাড়া দিয়াছিল। ১৯১৮ সালের পর একে একে ২০ বৎসর কাটিয়া গিয়াছে। আমি আর সংবাদ- পত্রের গ্রাম্য পাঠক নহি। এক্ষণে আমার নিজের স্কন্ধেই একখান| দৈনিক পত্রিকার সম্পাদনা ও পরিচালনার ভার পড়িয়াছে। ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বরে যখন এই মহাযুদ্ধ বাধিল, তখন মনে পড়িয়া গেল আমার ছোট বেলার গেই গ্রাম্য বৈঠকের কথা--এই যুদ্ধ বুঝিতে হইবে এবং বুঝাইতে হইবে। সম্পাদক হিলাবে ‘quer বারফ২ আমি সেই গ্রাম্য ভাষ্যকারের ভূমিকা গ্রহণ করিলাম। কল্পনা করিলাম আমার চারিদিকে Beye পাঠকের জনতা-তীহাদিগকে এই মহাযুদ্ধের নীতি, প্রকৃতি এবং রণবিজ্ঞানের অসংখ্য অজ্ঞাত তথ্য বুঝাইয়া দিতে হইবে। ১৯১৪.-১৮ সালের তুলনায় বর্তমানে দেশ আন্তর্জাতিক শিক্ষায় ও আলোচনায় অনেক দূর অগ্রসর হইয়া গিয়াছে। পাঠক সযাজের এই পরিবর্তন আমি প্রতিদিন eRe করিলাম। নিতাস্ত



Leave a Comment