আওয়ার সামার [সংস্করণ-১] | Aoyar Samar [Ed. 1]

Ne এ, yy i Wer ye SAU AN wy সব আগে ঘুম sien কোকিলের। অস্ফুট ভাবে একবার কু-কু করে ডেকে উঠল। সে আওয়াজও যেন ঘুম-জড়ান। তারপর খানিকক্ষণ সেট চুপ করে রইল। বোঝা গেল পাধার পালকগুলো ঝাড়-পৌঁছ করতে সে একটু ব্যস্ত আছে। তারপর ভরস্ত-পুরস্ত গলায় সজাগ ভাবে জোরে কু-কু করে আবার ডাক দিয়ে উঠল। বাস, আবার খানিক একদম চুপচাপ | হয়তো সকাল বেলাকার খাওয়াটা সারতে গেছে অন্য কোথায়। তারপর ভারয়ার ঠিক মাথার ওপরেই একটা রবীন গান গেয়ে উঠল। অভিজ্ঞ প্রাণিতত্ববিদের মত চোখ কুঁচকে Stam পাখির বাসাটার দিকে তাকাল, একটা ছোট্ট ফার-গাছের ডালে সেটা ঝুলছিল-_-এবং বেশ ভালভাবেই সেটা দেখা যাচ্ছিল ৷ বাসাটার ভিতরটায় কোন গোলমাল CB, গরম আর বেশ TCM fe যেন বাচ্ছাদের ঘুমোবার ঘরের AS | যুদ্ধের আগে তার faces ঘরটা ঠিক এমনিই fart জামালায় পর্দা! দেওয়া, Stel যেন না লাগে সেজন্তে পিঠটায় কম্বল গৌজা, ধারে-কাছে মায়ের নিঃশ্বাসের TH তভারয়ার গাটা শীতে একবার Soi দিয়ে উঠল। বমে-জঙ্গলে এখনও cat Sheol | শ্বিশিরে ভেজা জুতো-পরা তার পা ছুটো ঠাণায় কনকন করছিল। সে আর তার মা যেমন ভেবেছিলেন ঠিক তাই ঘটল। stay প্রাণিবিদ্তঠার দ্বিতীয় বাধষিক শ্রেণীর ছাত্রী, পাখিদের বসবাসের জায়গায় গ্রীগ্মকালীন-পাঠ তৈরি করে নিচ্ছিল । রাতের শেষ দিকে তিনটা থেকে ভোর পাঁচটা পর্যন্ত কোকিলের বামাটাকে পর্যবেক্ষণ করার ভার তার। আগের দিন অধ্যাপক লোপাটিন বলেছিলেন : “দেখো, ঠিক সময়ে এসো কিন্তু ।” ' পাছে দেরি হয়ে যায় এই ভয়ে সারা রাত সে তার দু'চোখের পাতা এক করেনি। এখন পর্যবেক্ষণ করার ভার তার। রাঁত তিনটে। ঠাণ্ডা। কোকিলগুলো| তখনও ঘুমিয়ে। গরম পালকগুলোর গন্ধে বাসার ভিতরটা নিশ্চয়ই বেশ আরামের ! কিন্তু বাসাটার কথা সে খুব বেশি ভাবছিল না।