মাকড়সা-আতঙ্ক | Makarsha-atanka

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
একটা বিরাজ করছে সেখানে-_তাকে চোখে দেখা যাচ্ছে না- কিন্তু সে রয়েছে। এক ঘন্টা পরে উল্টো দিকের ক্যাকটাস ঝোপ থেকে গুটি গুটি বেরিয়ে এসেছিল সবুজ-কালো ডোরাকাটা একটা গুবরে। নিরীহ প্রাণী । ব্যাঙের মত মুখ বের করে খুঁটে খুঁটে খাবার খুঁজতে খুঁজতে এগিয়ে এল বিপদ-থমথমে বালির ওপর দিয়ে। আর ঠিক তখনি চোখের পলক ফেলার আগেই একটা গোলমত ঢাকনি খুলে গেল বালির ওপরে- নিমেষে ঠিকরে এল একটা কালো seis আকৃতি--খপ করে গুবরেকে ধরেই ফের মিলিয়ে গেল বালির গর্তে গর্তের মুখ বন্ধ হয়ে গেল গোল ঢাকনি নেমে আসতেই | গুবরেকে কামড়ে ধরে গর্তে ঢুকতে তার খুব সামান্য সময় লেগেছিল। চোখের পাতা ফেলতেও অত সময় লাগে at! কিন্তু ওইটুকু সময়ের মধ্যেই নিপুল দেখে ফেলেছিল নারকীয় চেহারাটা। কালো লোমওয়ালা একটা মাকড়সা। শুধু ধড়খানাই, প্রায় তিনফুট। দিন সাতের পরের ঘটনা | বাবার ভয়ে গর্তের মধ্যেই শুয়েছিল নিপুল ঘাসের বিছানায়। গর্তের মুখে চ।পা দেওয়া ডালপালার মধ্যে অল্প আলো আসছে CSO চারদিক নিস্তব্ধ। আচমকা মনে হল কেউ যেন ওর দিকে EGE তাকিয়ে অ'ছে। বুকটা ধড়াস করে উঠলেও চুপ করে শুয়ে রইল নিপুল। ওর মন বলছে, চোরা-গর্তের মাকড়সা বেরিয়ে এসেছে শিকারের খোঁজে | গর্তের মুখে দাড়িয়ে দেখছে ভেতরের দিকে। আস্তে আস্তে উঠে দাড়ায় নিপূল। ETT বাগিয়ে পাথরের: ধাপ বেয়ে উঠে গেল SITES As না, কেউ কোথাও নেই। হয়ত ছিল একটু আগে ওর পায়ের আওয়াজ শুনেই পালিয়েছে। ফিরে এসে ঘাসের বিছানায় ঘন্টাখানেক শুয়ে থাকতে না থাকতেই আবার ধকৃ্‌ করে উঠেছিল বুকের ভেতরটা | এবার আওয়াজ শোনা যাচ্ছে গর্তের ভেতরেই। কে যেন দেওয়াল আঁচড়াচ্ছে। কাঠ হয়ে শুয়ে থেকেও আওয়াজ থামেনি। বরং বেড়েই চলেছে। বল্লম বাগিয়ে পা টিপে টিপে আওয়াজ শুনে শুনে গর্তের ভেতর দিকে ঢুকেছিল নিপুল। গর্ত তো নয় -_লম্ব' HSH] একদম শেষে দেওয়াল ফুঁড়ে আওয়াজটা বেরিয়ে আসছে Wee মাকড়সা আতঙ্ক ১৭



Leave a Comment