আলোর ঠিকানা নেই | Alor Thikana Nei

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
“আমার মিসেসটি স্টৃডেণ্ট হিসেবে দারুণ ছিলেন। যেমন লেখাপড়ায়, তেমনি থেলায়। সংস্কৃত অনার্সে AIT) আর ওদিকে দু-দুবার আক্বঃবিশ্ববিদছালয়ে টেবিল-টেনিস চ্যাম্পিয়ান 1” হরিশঙ্কর দয়াল কথা! শেষ করবার আগেই গোলাপী হাতের একটা মৃদু চড় খেলেন | স্বভদ্র! দয়াল স্বামীকে থামিয়ে বললেন, “বিজনেদের চাপে যখন খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েন তখনই ছুটে চলে আসেন এখানে ৷ আমার পাবলিসিটি অফিদার হিসেবে ওঁর যোগ্যতা তুলনাহীন | লোকের সামনে মামাকে ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখাতে একটু বেশী ভালোবাসেন .” “অকারণে নয়।” বাবা হেসে উত্তর দিয়েছেল | সেদিন আরও খানিকক্ষণ গল্প করে টিনারা হোটেলে feca এসেছিল ৷ তারপর যে কটা দিন ছিল ওরা বার বার হরিশঙ্কর দয়ালের বাড়ি গেছে। হোটেলের ডিনার-লাঞ্চ দু'দিন বাদ গেছে। মাত্র দশ দিনের মধ্যে কী করে যে ছুটি পরিবারে এত ঘনিষ্ঠতা হল, O54) ওখান থেকে চলে আদবার সময় কী মন খারাপ মা বাবার। টিনার হাতে তখন আরও ছুটে পুতুল এসে গিয়েছেল। একটা খুব সুন্দরী বউ, কপালে লাল টিপ, হাতে গলায় গয়না, চুম্কি বসানো লাল শাড়ি পরা। আর্মেকটা মেমদাহেব ৷ মাথায় টুপি, হাতে বেঁটে ছাতা, পায়ে Foy) এখনও ওগুলো টিনার ঘরে আলমারিতে AVA আছে! টিনার মনে পড়ল সন্তমাসীর কাছে বার বার শোনা গল্পটা। মা- বাবার বিয়ের গল্প। রূপকথা । রাজপুত্র এলো এস. ডি. 'ও-র বন্ধু হয়ে। দরিদ্র ব্রাম্মণ-পণ্ডিতের বাড়িতে মাটির দাওয়ায় শতরপ্জির আসনে বসে রাজ্গপুত্র নিবেদন জানালো--“আপনার মেয়েকে মামি বিয়ে করতে চাই, ale আপনার আপত্তি না থাকে |” বৃদ্ধ পণ্ডিত অভিভূত হয়ে তাক্য়েছিলেন অত্যন্ত মপ্রতিভ ছেলেটির দিকে। ছেলে নয়, ভদ্রলোক ৷ বয়সে তার মেয়ের চাইতে ২)



Leave a Comment