বাংলার কয়েকটি কিংবদন্তী | Banglar Kayekti Kingbadanti

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। বহু পণ্ডিত গ্রাহনক্ষত্রের মতো অতীশ দীপন্করের চতুর্দিকে আছেন, foe fore তারা কিছু করতে পারবেন al সাধু ও স্বপণ্ডিত অতীশ দীপন্করকে যদি আমরা তিব্বতে নিয়ে যেতে পারি তাহলে কাজের মতো কাজ হবে | কাজের মতো কাজ আপাতত হওয়ার কথা নয়। আপাতত জয়শীল বিক্রমশীল মহাবিহারে একজন শিক্ষার্থী হয়ে গেলেন। বিক্রমশীল মহাবিহারের স্থবির রাজী হবেন না--এই আশঙ্কায় অতীশ দীপন্কর তার তিব্বত যাত্রার কথা সযত্নে গোপন রেখেছেন। তিব্বত যাত্রার আয়োজন গোপনে যখন প্রায় সম্পূর্ণ তখন অতীশ দীপন্কর একদিন সকালবেলা স্থবির রত্বাকরের কাছে গেলেন | বললেন-_ হে শ্রদ্ধেয়, তিব্বতের এই আয়ুস্মানদের ভারতবর্ষের পবিত্র মহাতীর্থ- গুলি দর্শন করানো দরকার | স্থবির রত্বাকর সায় দিয়ে বললেন - আমিও আপনাদের সঙ্গে যাব। তীর্থদর্শন করে আমিও আপনাদের সঙ্গে ফিরে BPA | তীর্থদর্শন করে স্থবির রত্বাকর সকলের সঙ্গে বিক্রমশীল মহাবিহারে ফিরে এলেন। অতীশ দীপঙ্কর তারপর একদিন স্থবির রত্বাকরকে বললেন-” এবার আমি তিব্বতের আয়ুস্মানদের নিয়ে নেপালে স্বয়জ্তুচেত্যে যাব বলে ভেবেছি। স্থবির রত্নাকর নিঃসন্দেহে বুঝতে পেরেছেন যে অতীশ দীপঙ্কর আসলে নেপাল হয়ে তিব্বতে চলে যাওয়ার জন্য গোপনে উদ্যোগ করেছেন। স্থবির রত্বাকর স্পষ্টাক্ষরে জয়শীলকে বললেন-_আমার ধারণা ছিল যে এখানে তুমি অধ্যয়নের জন্যই এসেছ। কিন্তু কার্যত তুমি আমাদের পণ্ডিতকে অপহরণ করে নিয়ে যাচ্ছ আর পণ্ডিতও যেন তাতে বেশ খুশিই হয়েছেন। তাঁকে আমি বাধা দেব না। কিন্তু তিন sare ১৬



Leave a Comment