বৈজ্ঞানিক সৃষ্টিতত্ত্ব | Baigyanik Srishtitattwa

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বৈজ্ঞানিক স্ষ্টিতত্ত ৫ phenomena) সকল ইথারকে অবলম্বন sia প্রকাশিত হয়, বৈজ্ঞানিকগণ এই সিদ্ধান্ত করিয়৷ ইথারের অস্তিত্ব মানিয়া লইয়াছেন। ইলেক্ট্রনের উৎপত্তি সম্বন্ধে বৈজ্ঞানিকগণ বলেন, শক্তি মাত্র অবলম্বনে Sata নামক যে পদার্থ অনন্ত আকাশ alfa fant আছে, এ শক্তি প্রথমে গতিরূপে প্রকাশিত হইয়া ইথার সমুদ্রে এক তরঙ্গ উৎপন্ন করিয়াছিল। তাহার ফলে Sata সমুদ্রের স্থানে দ্থানে fas কণা সকল উৎপন্ন হইয়া ইতস্তত ভ্রমণ করিতে থাকে। এই বিদ্যুৎ কণা সকল দুই প্রকার বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী afta বৈজ্ঞানিকগণ তাহাদের ইলেকট্রন ও প্রোটন নামে অভিহিত করিয়াছেন। সম্প্রতি Q ইথার লইয়া আবার অনেক গোলযোগ বাধিয়াছে। কতকগুলি প্রাক্কৃতিক পরিবর্তন বুঝাইতে হইলে ইথারের অস্তিত্ব atin লইব|র প্রয়োজন হয় না; আবার সময়ে সময়ে উহার অস্তিত্ব মানিয়| লইতে হয়। সুতরাং ইহাতেই বেশ বুঝা যায় যে | দুই মতেব মধ্যে এমন একটা শৃঙ্খলের অভাব ( missing link ) আছে, যাহা এখনও ভালরূপ জানা যাইতেছে না। বৈজ্ঞানিকদিগের amt ধারণা যে এ দুই মত যদি মিলাইতে পারা যায়, তাহ! হইলে আমাদের বাস্তব জগতের একটা মন্ত আবিষ্কার হইবে, যাহাতে জগতের উৎপত্তি প্রকরণের মীমাংসা অনেক দুর অগ্রসর হইবে। এই yang আকাশের ভিতর কিরূপে পরমাণুর ( atom ) উৎপত্তি হইল, উপরিউক্ত কারণে তাহ! এখন স্পষ্টতঃ বলা ঠিক নয়, তবে এই মাত্র বলা যাঁয় যে ইলেকট্রণ ( electron ) যাহা একটা VA পরমাণু ও এক প্রকার বৈদ্যুতিক শক্তির আধার, ও প্রোটন ( Proton ) নামে অপর একটা we পরমাণু wa ভিন্ন এক প্রকার বৈদ্যুতিক শক্তির আধার, এই উভয়ের একত্র সমাবেশ হইয়া] একটা এটমের উৎপত্তি হইয়াছে। এই



Leave a Comment