ভারতবর্ষের অধিবাসীর পরিচয় | Bharatbarsher Adhibasir Parichay

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উপক্রমণিকা ৩ উভয় বিভাগের কাজে ভারতীয় পণ্ডিতগণেব মধ্যে রমাপ্রুসাদ চন্দ, শরৎচন্দ্র রায়, অনস্তরুষ্ণ আয়ার, ডাঃ বিবজা গুহ, তুপেন্দ্রনাথ দত্তের নাম উল্লেখযোগ্য | ভারতবর্ষের অধিবাসীদিগেরে মধ্যে বিভিন্ন aegcnsa সম্বন্ধে আলোচনায অগ্রসর হইবার পুৃবে নু-বিজ্ঞানের কাঞ্জের প্রণালীর একটু ব্যাখ্যা দেওয়া যাইতে পাবে। জাতিসংমিশ্রণ নির্ণয়ে নৃতত্ববিজ্ঞানের কাজের প্রণালী নৃতত্ববিজ্ঞানগণ কতকগুলি নির্বাচিত দৈহিক লক্ষণকে ভিত্তি করিয়| পৃথিবীর অধিবাসীদ্দিগকে বিভিন্ন গোঙঠীতে ভাগ করিয়াছেন। এই সকল লক্ষণ হইল-_ ABTA আক্বত বা গঠন, নাসিকার গঠন, মুখমগুলের বিভিন্ন অংশের গঠন, কেশের রং ও প্রকৃতি, DFA রং ও গঠন, গাত্রবর্ণ, দেহের দৈর্ঘ্য ইত্যাদি । গাত্রবর্ণ, কেশের apf, মস্তকের গঠন, চক্ষুর গঠন--এই প্রধান কয়েকটি লক্ষণকে ভিত্তি sfani সাধারণতঃ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের অধিবাসী মানব সমাজকে বিভিন্ন শেণীতে ভাগ কর] হয়। গাজবণ শাদ| (Leucodermic), পীঁত (Xanthodermic), কালো৷ (Melancdermic) বা ইহাদের মধ্যবতী কোন বর্ণের হইতে পারে। মস্তকের গঠন AY (Dolichocephalic), গোল (Brachy ocephalic) বা মধ্যমাকৃতির (Mesoce- phalic) হইতে পারে। কেশের বৈশিষ্ট্য তিন শ্রেণীতে ভাগ ক্রা হুয়--সরল কেশ (Leitrichy), মস্ত্ণ, কুঞ্চিত বা ঢেউখেলানো (Cymotiichy) এবং পশমের মৃত (Wooly, Ulotrichy) | পশমের মত চুল সাধারণতঃ দেখা যায় আন্দামান, মালয়, পূর্ব Watata কতকগুলি গোঠা ও নিউগিনির তাপিরোদের মধ্যে | ইহাদ্বিগকে cafes বলা ea আফ্রিকার নিরক্ষ অঞ্চলের অরণ্যের নেখ্রিল্লো, কালাহারি মরুভূমির বুশম্যান এবং দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকার হোটেনটটদেরমধ্যে পশমের মত চুল দেঁথা যায়। আফ্রিকার নেখ্রিটান, নিলোট এবং নিখগ্রোলয়েডগণের চুল এরূপ | নাসিকার গঠন চেপ্টা (Platyrrkine), মধ্যমারৃতির (Mecorrhine), HAF ও উন্নত (Leptorrhine) হইতে পারে। শ্বেতকায় গোষ্ঠীরা লেপ্টোরাইন, পীতকায় গোষ্ঠীরা মেসোরাইন এবং কৃষ্ণকায় গোষ্ঠীরা প্ল্যাটিরাইন। চক্ষুর-গঠন মোটামুটি স্‌্রল (Horizontal and more or less full),



Leave a Comment