For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)So শ্রোতই ১৯৩৯ সালের sm সেপ্টেম্বর হিটলারী জামীনীর পোল্যাগু আক্রমণের মধ্যে
দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে অবধারিত কবে তোলে | যেহেতু বিশ্বরাজনীতি সে সময়ে গুপনিবেশিক ate ভারতবর্ষের রাজনৈতিক-
অর্থনৈতিক জীবনের ace সমান স্তরে জড়িত, তাই ভারতবর্ষ তথা বাংলাদেশের
রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেখা দেয় নানান বিপরীতমুখী care) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
সমকালীন বাংল! কথাসাহিত্যের রাজনৈতিক সামাজিক-অর্থনৈতিক পটভূমি যুদ্ধ-সমকালে
যুদ্ধের AA ও স্বরূপে এত ASIA প্রোথিত ও সম্পৃক্ত যে, তার স্বরূপ আলোচনার আগে
যুদ্ধ-আরস্ভের আগের বাজনৈতিক প্রেক্ষিতেণ পরিচিতি একান্তই প্রয়োজন । cata
ANG যখন মানবতার মূল ভিত্তিকেই কাপিযে দেয়, বল| যায সমূলে ধ্বংস করতে উদ্ধত
BT, এবং মানবতা যেহেতু সব সময়েই বিশ্বমানবতার সঙ্গে গভীর-মিবিষ্ট, অনেকটা
VID বন্ধনের মত, তখন সেই সমস্ত আন্তর্জাতিক ও আন্তর্জাগতিক ব্যাপ্তি ও বিশালতা
ATA যে কোম আধুনিক যুদ্ধ সেই সমস্যাকে আবস্তেই তীক্ষু করে তোলে । দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগে এই সমস্যাই নানাভাবে বখনো বাইবে কথনো বাজনীতি-অর্থনীতি
ও সমাজনীতির ভিতরে স্থায়ীভাবে আসন গ্রহণ কবতে থাকে। বাংলা] কথাসাহিত্য ধারার ওপব দ্বিতীয় বিএযুদ্ধ-সমকালীন পরিবেশের প্রতাক্ষ ও
পরোক্ষ প্রতিক্রিয়া, তার উৎস আছে প্রথম বিশ্বযদ্ধোত্বর কালের ভারতবর্ষে সংঘটিত
নানান রাজনৈতিক ঘটনার ছলিলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগেই ভাবতে রাজনৈতিক
আম্দোলনেব ছিল তিনটি স্বতন্ত্র যুখ,--১) গান্ধীজীব অহিংস আন্দোলন, (২) সহিংস
সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন, এবং (৩) নবৌদ্ভূত সমাজতান্ত্রিক, সাম্যবাদী চেতনায় Bam
শ্রমিক শ্রেণীর আন্দোলন | Aid| ভারতে জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে থেকে গান্ধীজী অহিংস অমহযোগ
'আন্দৌলন স্তরূ করেন। গান্ধীজীর নেতৃত্বেই কংগ্রেস আন্দোলনে সত্যাগ্রহের পথ
গ্রহণ করে। বৃটিশ শাসক ভাবতের বুকে জনগণের পক্ষে নির্মম দমননীতির স্পট
প্রতীক WAS আইন (১৯১৯, ওরা gs) চাপিয়ে দবেয। এরই প্রতিবাদে যে
আন্দোলন, ACTA, একটানা হরতাল, নানান গণ-আন্দৌলন দেখা দেয়,-তার
সামগ্রিক রূপই হল ভারতের মাটিতে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তীকালে জাতীয় আন্দোলনের
প্রথম রূপ। ১৯২* সালে খিলাফত আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলন একই সঙ্গে
ঘটিত হয়। ১৯২১ সালে অসহযোগ আন্দোলনের THM দেখা দেয়। বাংলাদেশের
এই আন্দোলন রবীন্দ্রনাথ, ঢেশব্ধু প্রযুখ রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবীদের নির্দেশে প্রবলতম
উৎসাহ ও উদ্দীপনার রূপ গ্রহণ করে। সাইমন কমিশন বয়কট আঙ্দোলন (১৯২৮,