বিক্ষুব্ধ পাকিস্তান | Bikshubdha Pakistan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
2১৩ ঘুরে বেড়ায় তারা দেশে দেশে। কখনে৷ আরব-ব্যবমায়ী, কখনে! সিন্ধুপ্রদেশের ব্যবসায়ী, কখনো-বা হজযাত্রী । গোপনে সংবাদ পেয়ে 'পুলিশ এলে এয়ারপোর্টে কাসিম ভাট্টিকে ধরতে । কোথায় কাসিম ভাট্ট্রি ? সেই নামের, সেই পরিচয়ের cota লোকই যে প্লেন থেকে নামল না। মাছের পেটে করে সোনা চালান যে দেয়, পাসপোর্ট জাল করা আর পোশাক পালস্টানো তো তার কাছে নস্য। তাছাড়া পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট থেকে সাধারণ একজন পুলিশ পর্যন্ত যার সহায় তার আবার ভয় কী ? একজন চোরাই- চালানদারের সঙ্গে যে একটি রাষ্ট্র্রধানের যোগসাজস থাকতে পারে বিশ্বাসই করা যায় aii কিন্তু বিশ্বাস করতে হয়েছিল wage SE আর কাসিম wie a পড়ার পর। যারা ছিল ধরা-ছোয়ার বাইরে, আয়ুবের হাতে তারাও ধরা AVA! আর পড়ল বলেই এ যুগের এক আশ্চার্য কাহিনী আমরা জানতে পেলাম | দিনটা ছিল ১৯৫৯ সালের ১৩ মে । কয়েকদিন থেকেই পাকিস্তানের দৈনিক পত্রিকার পাতা জুড়ে কাসিম Sie সম্পর্কে এমন সব চাঞ্চল্যকর কথা বেরুতে লাগল যে সেদিন দশটা না বাজতেই সারা করাচি শহরের লোক ভেঙে পড়ল স্পেশাল কোর্টের প্রাঙ্গণে । বিচারগৃহে তিল ধারনের স্থান নেই। উকিল-ব্যারিস্টার আর সাংবাদিককে গিজগিজ করছে । সবাই রুদ্ধশ্বাসে মামলা Ge হওয়ার অপেক্ষা! করছে | ঘড়িতে তখন কুিটায় কাটায় সাড়ে দশটা। ধীরে ধীরে কাসিম ভাষ্ট্রি আসামীর ডেকে এসে দাড়াল, সোজা হয়ে । চারিদিকে একবার চোখটা বুলিয়ে নিল। সরকারি এডভোকেট “মাননীয় বিচারক” বলে মামলা BRE করলেন | সরকারি উকিলকে জেরা করতে হয় নি। কামিম oe



Leave a Comment