সমগ্র রচনাবলী [খণ্ড-১] | Samagra Rachanabali [Vol. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
প্রকোষ্ঠ হাতে । ভক্তকুল স্থযোগ পেলো তাঁর পুত সঙ্গ লাভের. ও কৃপাশীষে ধন্য হবার | ১৯৩৯ সালেই শ্রীরামকৃষ্ণ লীলাপাধদ শ্রীমৎ স্বামী অভেদানন্দজী রামকৃষ্ণলোকে মহাপ্রয়াণ করলেন। তারই পুর্বদিন মা ভবতারিণীর নির্দেশ পেলেন সত্যত্রত-তাকে কলকাতায় যেতে হবে। সেখানে পৌঁছেই শুনলেন তাঁর মহান্‌ গুরুর তিরোধানের কথা এবং কাশীপুর মহামশ্মশানে তার মরদেহ স্রীরামকৃষ্ণ চরণতলে রেখে তিনি ফিরে এলেন সিউড়ী ।| ১৯৩৯ সাল হ'তেই বাড়ীর দ্বার অর্গল মুক্ত ares পল্লীর' কৌতূহলী ছেলের দল, যারা AA থেকেই Bowl পোষণ করতো কোনও al কোনও ভাবে তার সঙ্গে আলাপ ক'রে ধন্য হতে এবং যারা সব সময়েই বাড়ীর আনাচে কানাচে FACS, তাদের দলই প্রথম নির্বাধ প্রবেশাধিকার পেল | তারা কখনও আসতো হালু স্যারের মেজদাকে ' খেল! দেখাত, তাদের খেলার কথা শোনাতে বা খেলায় জয়ের জন্য সাধুদার কাছে পুষ্প গ্রহণ SACS | | নিত্য সন্ন্যাসী Asser আনুষ্ঠানিক ভাবে সন্ন্যাসের কোনও প্রয়োজন না থাকলেও, মা ভবতারিণী স্বয়ং তাকে গৈরিক বনস্ত্রদানে ও সত্যানন্দ এই সন্ন্যাস নামে ধন্য করেছেন। আধ্যাত্মিক রাজ্যে এ এক অভিনব ঘটনা | ক্রমে সেখানে ধর্মপিপাস্থু বহু ভক্তের যাতায়াত পুরু হাল । কেন্দ্র শঙ্খ তুষার ধবল ছ্যুতিময় সেই দিব্যপুরুষটি-_যার ছুর্বার আকর্ষণ ও রূপে রূপময় জ্যোতি সে সময়ে জাগিয়েছিল অনেকের মনেই যুগপৎ AGT ও বিভ্রম । আমার নিজের মনেরও হয়েছিল এ একই অবস্থা, যখন আমি তাকে FAG আশ্রমে প্রথম দর্শন করি। ১৯৪০ সালের কোনও এক অপরাহ্ণে গেছি আশ্রম । খড়মের শব্দ হাতেই তাকিয়ে দেখি, ওপরের সিড়ি বেয়ে নামছেন গৈরিক-মণ্ডিত দেহ এক পুরুষ--বাম হাতে একট) Abpea মৃগচর্ম। হঠাৎ যেন চোখে লাগলো বিদ্যুতের একটা aere—. &



Leave a Comment