বহু মঞ্জরী | Bahu Manjaree

বচছ TAR ৬ মুহূর্তে বিদ্যুত খেলে যায় তার fete চোখে কিন্তু সে যেন ক্ষণিকের মায়|। সঙ্গে সঙ্গে সাগরের ডাক কানে এলেই সবাই আবিষ্ট হয়ে পড়ে সেই অনন্ত নীলিমার স্বপ্নে। যুবকের পাশে তরুণীরা তাই নিশ্চিত্তে বসে হাড়ের কাটিতে রঙীন পশমের ফুল বুনে যায় যন্তর- চালিতের মতো, কেবল তাদের কটি আঙ্গুল সঞ্চালিত হয়, মন বুঝি কোন্‌ অতলে ডুবে থাকে | যুবকদের কারো বা হাতে একখানা দর্শনের বই খোলা, আবার কারুর আঙ্গুলের ফাঁকে, সিগারেট নিঃশব্দে অবলে অ্বলে ছাই হয় ! তিনটে বাজলেই সকলে নামে সমুদ্রে স্নান করতে। সকালে স্নান করে অল্প লোক। যুবক-যুবতীদের সুগঠিত দেহে ব্ল, রংএর সাতাকষ-গেঞ্জী টাইট করে আটা, কারো বা মাথায় রঙীন রবারের টুপি, তাঁরা-উদ্বেলিত তরঙ্গের বুকে ঝাপিয়ে পড়ে, তাকে দলিত মথিত ক'রে বীর্যবত্বার পরিচয় দেয় না, ধীরে ধীরে যেন তরঙ্গের বাহু ' বন্ধনে নিজেকে সঁপে দেয়। কখনো বা বেলাভ্মির বক্ষে মাথা রেখে হৃদয়ের সমস্ত আবেগ সমস্ত Ay ঢেলে দিয়ে যেন অন্ভব করে সাগরের অস্তরাত্মাকে । কখনো বা সারা দেহে তরঙ্গের নীলিমা মেলে তার সোহাগ-চুম্বন-হাসিতে অন্তর ভরে নিয়ে, উঠে আসে যেন বাসর- শয্যা থেকে । সত্যি ভারী ভালো লাগে আশুবাবুর এই জায়গাটা ! এর আব- BOM যেন তার মনকে সব সময় গভীর থেকে আরো গভীরে নিয়ে যায় । এখানকার নারী পুরুষ সবাই যেন একই তীর্থের wat ছুর্গম পথ অতিক্রম ক'রে হঠাৎ বিগ্রহের সামনে এসে টাড়িয়েছে--সকলের মুখে-চোখে এমনি এক অনির্বচনীয় ভাব ! | এ হোটেলের মালিক এক আ্যাংলো-ইণ্ডিয়ান মহিলা। বৃদ্ধার বয়স যাটের ওপর, কোমরটা ঈষৎ ভাঙ্গা, মাথার চুলগুলো বব, করা,