কলিকাতার ইতিহাস | Kalikatar Itihas

খাতা-লেখা নায়েব ছিলেন । আযান্টনি বাগান লেন তাঁরই নামে। কাছারী- বাড়ির ম্যানেজার ছিলেন রাজা নবকষষ্ণ দেবের প্রপিতামহ রুষ্সিণীকান্ত। PRET মজুমদারের বংশধরদের কাছ থেকে জমিদারী কিনতে ইংরেজদের অনেক কাঠথড় পোড়াতে হয়েছিল। Sta ইংরেজদের কাছে গ্রামণ্ডলি দিতে ছিল অনিচ্ছুক । স্বাভাবিকভাবে ইজার৷ নেওয়ার প্রয়াস ব্যর্থ হলে, ইংরেজরা গ্রামগুলির বাষিক আয়ের এক-চতুর্থাংশ বেশি দেওয়ার প্রতাব্‌ করে। তা সত্বেও জমিদাররা রাজা হল না। তারা জানত হংরেজ শক্তিশালী জাতি। প্রয়োজন কালে তাদের কাছ থেকে গ্রামগুলি ফেরত পাওয়া gar পরিবর্তে জমিদাররা স্থানীয় অধিবাসীদের নামে গ্রামগুলি কোম্পানিকে ব্যবহার করতে দিতে পারেন ৷ প্রয়োজ্জনবোধে গ্রামপ্তলি তাদের কাছ থেকে ফেরত নেওয়া সম্ভণ হবে. অসম্মত ইংরেজ কোম্পানি নবাবের শর্ণাপন্ন হুল ৷ ইংরেঞ্জ কেন কলকাতায় IE SAH ঘুরে, চাণক কেন কলকাতায় বাণিজ্য কেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন ? PATS! সমুদ্রের অনেক কাছে। বড় বড় জাহাজ আসার কোন Vaan ছিল ন।। হুগলিতে কিন্তু বৃহৎ আয়তনের কোন জাহাজ যেতে পারত না। FR রাজনৈতিক গোলযোগে পড়লে, সমুদ্বে পলায়ন সম্ভব ছিল কলকাতা থেকে | PASTS! ভাগীরথীর পূব পারে হওয়ায় মোগল বা মারাঠারা সহজে আক্রমণ করতে পারবে Ali TRIG কলকাতা তখন জঙ্গলপূর্ণ বা জনমানবহীন ছিল না। তথন একটি aay কেন্দ্র হিসাবেও পরিচয় ছিল স্থানটির । sata যাওয়ার পথে পড়ায় এবানে বিশ্রাম করত পতুগীজ, ওলন্দাজ ও ইংরেজ ব্যবদায়ীরা। এখানে MIKA পাওয়া যেত যথেষ্ট। কলকাতার পূর্বে সণ্ট, লেক থাকায় সেদিক থেকে কোন ধরনের আক্রমণের সম্ভাবনাও ছিল না। Slaw ছগলির রাজনৈতিক সংঘর্ষ থেকে কলকাতা ছিল বিচ্ছিন্ন। তখন শেঠ ও eM ব্যবসায়ী হিসাবে স্থপ্রতিষ্ঠিত। কালাঘাট যাওয়ার পথ ধরে গ্রামের ভিতরে বহুদূর যাওয়া যায়। এসব বিবেচন। করেই নীচু ও অস্বাস্থাকর কলকাতাকেই চার্নক ব্যবসা-কেন্দ্র নির্বাচন করেছিলেন i বহছবাজার Wo ও লোয়ার Ate ala রোডের সংযোগস্থলে একটি গাছের নাঁচে বসে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলতেন । বিশ্রাম নিতেন | সমগ্র আঠার শতক ধরে গাছটি ছিল! কিন্তু ১৮২০ খ্রীষ্টান্দের শেষ দিকে শহর উন্নয়নের জন্য হেস্টিংসের আদেশে গাছটি কেটে ফেলা হয় | তিন stay মালিক কলকাতার প্রথম ইংরেজ গভর্ণর ছিলেন জব site, দ্বিতীয়বার ১৬