অন্ধকারের নদী | Andhakarer Nadi

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অমরনাথ বলে, আসেন বি ডি ও সাহেব, Was আসেন । খাই- দাইয়ের পর গা গড়াতেই কখন চোখ বুজে গেছে, ট্যার পাই নাই । কটা বাজে এখন ? অশোক বলে, তিনটে ৷ না, ঘরে যাব না। আপনি arya. যে কাজে এসেছি সেটা শেষ করি | — আচ্ছা থামেন, আমি জামাটা গায়ে frail আসি । অমরনাথ Stal গায়ে দিয়ে একটু পরে বেরিয়ে আসে । অশোক তাকে পাশের জায়গা ছাড়ে না। অগত্যা প্রধান পিছনে গিয়ে চৌকিদারের পাশে বসে | সামান্য সময়ের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতায় প্রধান জীপের সামনে বসা ও পিছনে বসার তফাত বুঝতে শিখেছে | এখন তার মুখ দেখে তা স্পষ্ট বোঝা যায়। আর অশোক তার এতক্ষণের নিপীড়ককে suiaveta সব ফিরিয়ে দিতে বদ্ধপরিকর | সে বলে, প্রথমে কোথায় যাব প্রধান সাহেব ? অমরনাথ বলে, যেথা খুশি । এই কাঞ্চনপুরেই তো ছুটা আছে। -_কাঞ্চনপুরের ছুটে! পরে দেখব। আপনার মৌজা তো কাঞ্চনপুর, ছাট্‌না, বৈকুণ, তুলসীপুর - অশোক প্রায় সবগুলো! মৌজার নামই বলে ফেলে । তারপর নিজেই চৌকিদারকে ছাটূনার রাস্তা দেখাতে ATA | ছাটূনা গ্রামে ঢোকার পর এক চৌমাথায় চৌকিদার গাড়ি থামাতে বলে । গাড়ি থামলে অশোক আগে নামে, তারপর অন্যরা | অশোক বলে, কই চৌকেদার, কুয়ো কই ? চৌকিদার প্রধানের দিকে তাকায়। প্রধান হঠাৎ সাহসী হয় এবং বলে, আসেন - BUTS | তার! একটা বাড়ির দিকে এগোয়। গাড়ি এবং পোশাক পরা লোকজন অনেক শিশু ও কিছু বয়স্ক মানুষকে আকৃষ্ট করে | অমরনাথ বলে, আসেন ইদিকে, এই যে কুয়া | অশোক কাছে এগিয়ে একটা তিন-চার হাত গভীর গর্ত দেখে, le



Leave a Comment