উত্তর বসন্ত | Uttar Basanta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বুড়ি বসে ঢুলছিল। তারপর মনে পড়ে যাওয়ার ভঙ্গিতে বলল, আমারে ছযাশে পাঠাইয়৷ দে FSB আমার এইখানে একদণ্ডও মন টিকে না--মন চায় না থাকতে, মন চায় না-_ আসনের সময় দেখছিলাম সিন্দুরের কলমে বোল আইছে, কত আমই না ধরছে কে জানে? চোখ বুজে ছবিটা বুড়ি ভালো করে চোখের সামনে তুলে ধরতে চায়। আহা কি দেশ, সোনার দেশ ছেড়ে এসেছে সেকথা ভুলবে কি করে লবঙ্গিনী ? অবাক হয়ে বসে থাকে কৃষ্ণগগোপাল। কেমন iraq মতো মনে হয় নিজেকে। ভাড়াটে বাড়ির জানলায় feta স্থূর্ধের কৃপণ দাক্ষিণ্য fos fos করে শেষ বেলার আলোর ASI | বারান্দায় চায়ের সরঞ্জামের Ho আওয়াজ আসে ৷ চায়ের প্রস্তুতি চলেছে বুঝি! আর দেরি করার সময় নেই। নিমডালে পাত ঘসতে TATE মুখ ধুতে যায়। কলতলায় মেয়েদের কথাকাব্য শেষ হয়ে পুরুষদের জল AACA কঠিন সংগ্রাম শুরু হয়েছে। চান করে এসে শুকনো রুটি চিবুতে চিবুতে চায়ে চুমুক দিল কৃষ্ণগোপাল, আস্তে আস্তে মৌজ করে। সুরুৎ ae শব্দ ওঠে ঠোটে গ্লাসে চায়ের গরম লিকারের সহযোগে । রুটি চিবুতে চিবুতে মাঝে মাঝে গা gfe ওঠে কৃষ্ণগোপালের | মনে পড়ে দেশে থাকতে এই সময়ে সকালে সাজিভ্তি মুড়ি গুড় নিয়ে বসত। হঠাং মনে হল এই সময় নয়, দেশে ভোর হতো| আরো সকালে, শেষরাতের আবছা ছায়ায় ছায়ায়। পাখীদের কাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠত চারদিক । আর wafers বিস্তৃত সবুজ ধানের খেতের ওপর দিয়ে বয়ে আসা পদ্মার ঝিরঝিরে হাওয়ায় শিরশির করে উঠত সারা শরীর-_ কাতিক মাসের শেষরাতের আল্তো শীতের স্পর্শের মতো। সেই রাত থাকতেই উঠে পড়ত কৃষ্ণগোপাল। কৌোচার x গায়ে ৯১



Leave a Comment