কালো কালো | Kalo Kalo

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উঠলেন | কিন্তু আজকে আকাশের এ লাল রঙ দেখে কালে পিপীলিদের প্রাণে একটুও ভয় হল না; এতে৷ আর লাল-পিপীলি সৈন্যদলের লালিমা নয়! ভোরের কু“কড়ো ডেকে ওঠে | উচ্চিংড়ে-মহারাজ বলেন,“সারাদিন লড়াই আর ATA রাত গান করে সবাই ক্লাস্ত। এবার যে যার গর্তে গিয়ে তোফা ঘুম লাগাও | ভাণঙারীকে বল দেড়মণ সরযের তেল নিয়ে আসতে-_ সৈন্যরা নাকে দেবে ।” কিন্তু ব্যাঙ তাতে রাজী হতে পারেন না। সাবধানী ব্যাঙ বলেন, “মহারাজ, আজ আনন্দের দিন সন্দেহ নেই। বিদেশী শত্রুদের আমরা CHARIS করেছি, আমাদের রাজ্য আজ স্বাধীন । কিন্তু নতুন শত্রু যে কোন সময়ে এসে আমাদের এই ঘোষপুকুরের শান্তিরাজ্যে হানা দিতে পারে । তাই আমার প্রস্তাব, সবার আগে আমরা আমাদের দেশটাকে awe করার ব্যবস্থাটা পাকা করি। তারপর আমরা যে-যার গর্তে যাব এবং এ দেড়মণ তেল ভাগাভাগি করে নাকে দিয়ে ঘুম লাগাবে ।” সড়সড়ে মহারাজ বলেন, “পাকা! ব্যবস্থা তো হয়েই আছে। ঘোষ-ডোবার পশ্চিম পাড়ে ডে য়ে Start আছেন। পুবপারে আম্মো আছি। মধ্যিখানে আছেন গে স্বয়ং উচ্চিংড়েরাজ। আমাদের GAG] কারে 9” ব্যাঙ বললেন, “মহারাজ, তুলসীদাসজী নে কহ। থা “তুলসী তু নে হিরণ.কা তরা দিনভর চিবাও ঘাস মু মে চানা GSA কাটো ওঁর চেৎ রাখ চারপাশ ॥ অর্থাৎ হে তুলসীদাস, তুমি বন্য হরিণের মত সজাগ হতে শেখ | মনের আনন্দে যখন ঘাস-পাতা চিবাও তখনও নজর রেখ, বাঘ বা শিকারী তোমাকে যেন আক্রমণ না করে |” উচ্চিংড়েরাজ বলেন, “ঘোষপুকুরের চারপাশের খবরই আমরা জানি । এখানে বাঘ বা শিকারী আসবে কোথা থেকে ?” ১৬



Leave a Comment