একশ এক গল্প | Eksha Ek Galpo

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পথহীনদের দেবতাই তো জামিলা-কালীপদকে পথের ধুলোয় মিলিয়ে দিলে। কিন্তু তারপর? পথের ঠাকুর রাত্রিশেষে আবার তার সিংহাসনে গিয়ে বসলেন, তার পাকাস্বত্বের জমিদারিতে | বারের বামুন কালীপদ আর জামিলাকে মন্দিরের আঙন থেকে হটিয়ে দিলে। শহবের প্রেমের গল্প 'পাশা, 'রং নাম্বার”, ‘fay’, ‘fae’, 'ওভারটাইম', 'মণিবজ্র” 'ত্রাণ” 'একরাত্রি' আর "পবাবিদ্য:'। একটা রভ্তণক্ত' মিথ্যে দিয়ে রণেন প্রেমকে যাচাই করে নিল। যাকে টি-বি ভেবে মৃদুলা পালিয়ে গেল আসলে সেটা নড়ার্দাতের রক্ত। কিন্তু অতসীর ভুল হল না। সে তো পাশা খেলতে বসেনি। রং-নাম্বারে অরুণিমা জমযস্তকে ভালবেসেছিল, Gwe বিবাহিত জেনেই। প্রথমে সিদুর চেয়েছিল, পরে চেয়েছিল একটা শিশু, শেষে চেয়েছিল একটি pad) 'আমার দাবি কত, কত কমিয়ে এনেছি। পাই না একটা হারের ট্রকবো? অপ্তত একটি চুম্বন। একটি সামান্য উপহার ।' শেষ পর্যন্ত কী পেল Cafe 'কিছু চাই না। SY মনে রেখো। মনে স্থান দিযো।' ভালবাসায় শুধু এইটুকুই কি ন্যূনতম শর্ত নয? কাকে বলে পাওয়া, জয় কবে পাওয়া, একান্ত করে পাওয়া তারই পরিচয় 'একবাত্রি'-তে। কত Sw পুড়িয়ে কত কলাকৌশল করে উপবতলাব মেয়েকে ভবদেল নিচের ঘবে, নিজেব ঘবে নিয়ে এল। রাত নির্জন, আসানসোলেব গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক বোড দিয়েও তখন বুঝি গাড়ি যাচ্ছে না, ক্ষণিকা বললে, 'আমি ach তোমাকে কী দিই বল তো?” Gara উঠল ভবদেব। ঘাণে-বর্ণে গদগদ নিবেদনের বেদনায আনন্দময, দিল একটি গোলাপফুল। ক্ষণিকার খোঁপার মধ্যে গুজে দিল। প্রেম-কবা বিযেব কী পবিণাম wa প্রমাণ একদিকে afer দিদি মুক্তি: আব তাব স্বামী নবেন্দু, অন্যদিকে অনী(কর দাদা প্রাণক্কুমাব ও তার স্ত্রী তনিমা! প্রায় সর্বক্ষণই তাদের ঝগড়া, অবনিবনা--দু পরিবারেই যন্ত্রণায় একশেষ। তা হোক, তবু দুর্যোগের মধ্যেই স্নান করে নিতে হবে। তাই she আর অনীক হটল না, বন্ত্রণাকে ধ্রুব জেনেই আনন্দে ডুব দিল। সবই ক্ষণস্থাবী, তাই এই আনন্দটরকুই বা ছাড়ে ক্রেন? 'জীবনটাও তো শুধু একটা মাত্র মুহূর্ত ।” শুক্তিব sara Gera অনীক বললে, 'একটা আশ্চর্য বি] 1’ এটিই ‘fay’ গল্পের সঙ্কেত। 'খিল'-এর সঙ্কেত তো নি্চচ্চাব। মফস্বল শহবে রাত্রে এক ঘবে বিপত্নীক সুরজিৎ, পাশের ঘবে চাকরিতে ইন্টাবভিমু দিতে আসা এক রাত্রির অতিথি পূর্বপরিচিতা Bens! দু-খপ্ের মাঝখানে একটা মাত্র দরজা যার খিল অশোকার দিকে। সকালে উঠে সুরভজিৎ দেখল অশোকা বাইরেব দরজা খুলে চলে গিয়েছে। ভিতরের দরজার খিল যেমন-কে-তেমন aH! কিন্তু সুরজিৎ একবার মনের মধ্যে হাতড়ে দেখুক নিশীথেব কোন অসহ্য মুহূর্তে টুক করে খিল খুলে দিয়েছিল কিনা অশোকা, কোন বধিব ঘুমকে আমন্ত্রণ করতে ? তারপব প্রতীক্ষাকে মর্মস্তদ প্রহার করবার জন্যে আবাব তুলে দিযেছিল খিল। আব, পবাবিদ্যা কী? ভালবাসাকে জানার ও ভালবাসতে জানার নামই পরাধিদ্যা। এক মেয়ের কাছে যে লম্পট আরেক ICM ঝাছে সে সর্বস্ব। ভালবাস্্‌য অশ্লীল বলে কিছু নেই। তাই বাঙাল নন্দিতা জানলা দিয়ে তার নিবীহ মিষ্টি মুখটা বার কবে তার Clore বললে, 'ভদ্রলোক বড় ক্লান্ত হইয়া আইছে। খাওনদাওন কিচ্ছু হয় নাই। তবা অখন যা। যদি পাবস পরে SPA! মেয়ে মালিনী যখন অসবর্ণ বিয়ে কবল কান্তিবাবু ক্ষমা করলেন না, মালিনাকে ৯



Leave a Comment