উনিশ শতকের সমাজ ও সংস্কৃতি [সংস্করণ-১] | Unish Shataker Samaj O Sanskrit [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উনিশ শতকের বাঙালী সমাজ ও জাতিভেদ্ব প্রথা বর্ণা্রমী হিন্দু সমাজে প্রাচীন কাল হতেই উচ্চবর্ণের লোকেরা নিয়বর্ণের লোকদের কাছে সম্মান ও শ্রদ্ধার আসন দাবী করে এসেছেন এবং বহুলাংশে তা Ase করেছেন। এই দাবীর সমর্থনে প্রধান যুক্তি ছিল বোধ হয় এই যে সমাজে সব বৃত্তি প্রয়োজনীয় হলেও তুল্যমূল্য নয়, কতকগুলি বৃত্তি অস্তের তুলনায় অধিকতর শ্রদ্ধেয় বা পবিত্র, এবং যে সব cath a পরিবারের লোকেরা বংশাহুত্রমিক ভাবে এঁ বিশিষ্ট বৃত্তিগুলি অন্্সরণ করে আসছেন তাঁরাও waa তুলনায় অধিকতর সম্মান ও ATH লাভের যোগ্য। সাধারণভাবে বলা যেতে পারে যে, যে-সব বৃত্তি সত্বগুণপ্রধান তাদের স্থান Tro, যেগুলি রজোগ্ুণপ্রধান তাদের স্থান মধ্যে এবং অবশিষ্ট বৃত্তিগুলি নিয় মধাদার অধিকারী ছিল। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, Coy ও শৃঙ্ব--এই প্রধান চার বর্ণের সামাজিক মযাদা বা সম্মান মূলতঃ তাদের eee বৃত্তির আপেক্ষিক উৎকর্ষ বা অপকর্ষেঁর দারাই faafrs হয়েছিল | বাংলা দেশের হিন্দু সমাজ কিন্তু প্রাচীন কাল, অন্ততঃ খ্রীষ্টায় ১২শ- ১৩শ শতাব্দী হতেই সুবিদিত চতুর্বর্ণের পরিবর্তে মাত্র দুই বর্ণ, arate wu, নিয়ে গঠিত হয়েছিল। বৃহদ্ধর্পুরাণ ও ব্রম্মবৈবর্তপুরাণ (১২শ হতে ১৪শ MBA মধ্যে রচিত ), এই ছুই প্রামাণ্য গ্রন্থের সাক্ষ্যই এ বিষয়ে এক | ate এবং ya ভিন্ন ay ও ware জাতিরাও এই সমাজের এক প্রান্তে, সর্বনিযন স্তরে স্থান পেয়েছিল; কিন্তু ক্ষত্রিয় ও বৈশ্য এই ছুটি বর্ণ কোনোদিনই বাঙালী হিন্দু সমাজে সুনির্দিষ্ট ভাবে গড়ে ওঠে নি। বৈদ্য ও কায়স্থ, এই ছুই প্রসিদ্ধ উপবর্ণের লোকেরাও ছিলেন প্রকৃত পক্ষে শূত্র পর্যায়ের। বৈদ্তজাতির একাংশের ব্রাম্মণত্বের দাবী এবং কায়স্থদের অনুরূপ ক্ষত্রিয়ত্বের দাবী যে অপেক্ষাকৃত আধুনিক এবং অনৈতিহাসিক সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ষোড়শ শতাব্দীর বিখ্যাত বাঙালী স্থতিশাস্ত্রকার sae উপরোক্ত ছুই পুরাণের aN করে কলিতে



Leave a Comment