রবিতীর্থে | Rabitirthe

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শৈশব কথা প্রতিভা দেখা দিয়েছিল । “বুধবার” পত্রের সম্পাদকতা তিনি করেন এবং বিধুশেখর sity শান্তিনিকেতন” পত্রিকায় প্রবন্ধ লেখেন। আমার আঁকা তখনকার আশ্রম-শিগুদের প্রতিক্কৃতি আজও রক্ষিত আছে। রবিদাদার সমসাময়ীক বয়সের লোকদের তার যৌবন কালে যে তুলধারণা তার কথা বলি। বুদ্ধদেবকেও জীবিতকালে এরূপ ater সইতে হয়েছিল। গুণসম্পন্ন কবির যৌবনে Seater রূপ-জ্যোতিতে পতঙ্গের মত তরুণীরা তখন আত্মসমর্পণ করতে চাইতেন কিনা এপ্রশ্ন সংজেই আসতে পারে “বারয়ণ, শেলীর কথাই স্বভাবতঃ মনে আসে। কিন্তু দিদিমার কাছে যা শুনেছি তাতে মনে হয় তার প্রকৃতি ছিল অন্যরূপ--কাঙের অন্ত ছিল না-- কাজেই ফাল্তু সময় নষ্ট করারও উপায় ছিল না তার। তা ছাড়া wale দেবেন নাথের আভিজাত্যও ধামিক জীবনে wires গৃহে পুত্রদের চরিত্র যে ভাবে wheats গঠিত হয়ে উঠেছিল-_লমকালীন ব্যক্তিরা যাঁরা ঘনিষ্ঠভাবে জানেন তারাই বলবেন কখনো কল্পনায়ও উশৃংখল আচরণ তাঁদের পক্ষে সম্ভব ছিল না। আমরা ছানি afar জীবনে কখনো অসংয্মী আত্মীয়দের প্রশ্রয় দেননি। একটি sive বৎসরের শিশু sate কাছে বুড়ো বয়সে রবিদাদা ধরা পড়েছিলেন | সে তাঁকে BET পশ্চিম ধেকে 'ভাহুদাদা” নাম দিয়ে কাচ হাতে Sle NY ভাষায় বড় বড় অক্ষরে পত্র লিথতো। রবিদাদা স্মিতহাস্তে তার পত্র এলেই আমাকে দেখাতেন। পরে মেয়েটি বড় হয়ে আশ্রমে পিতামাতার সঙ্গে আসে এবং বিরাট নামী পরিবারের পুরলক্ষ্মী এখন। মা'র কাছে শুনেছি রবিদাদার বিবাহিত জীবন খুবই আনন্দের ছিল। তাঁর ons (ছোটদিদিম]) আমার মার প্রায় সন বয়দী ছিলেন এবং আমার মাকে (ভাগিনেয়ীকে ) বিশেষ প্রশ্রয় দিতেন । মা বলতেন, বাড়ীর মেয়েদের মধ্যে তিনি খুব শান্ত স্বভাবের ছিলেন। আমার তাঁর কথা খুবই আবছা মনে আছে। রবিদাদার খাবার টেবিলে ছোটদের আকর্ষণ ছিল রবিদাদার মাথা ফলার। মা রাও উপতোগ করেছেন, আমরা তাঁর নাতিরাও উপভোগ করেছি। ক্ষীর, কমলালেবু, কলা, পেস্তাবাদামের সঙ্গে জ্যাম, জেলি বা আমসত্ত মেখে উপাদেয় ate তৈরী করতেন। এইরূপ ফলার মাথার উপর একটি ছড়া তার আত্ম- জীবনীতে আছে সকলেই তা জানেন । তালো রান্না, ভালো পোষাক সর্বপ্রকার



Leave a Comment