চন্দনেশ্বর জংশন | Chandaneswar Junction

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এসব কথা বারবার বলা যায় না জ্যাঠামশাই ৷ তুমি আন্দাজে বুঝে নাও | বুঝিয়ে বল বাবা ৷ শুনেই মনটা আমার নেচে উঠছে। আলিপুর যাবো, আর সময় নেই আমার নাদু দাড় করাতে চাইছিল বজ্জেশ্বর নস্করকে। পারলো না। রেলবাজারে তখন মানুষ AWB উৎলে বয়ে যাচ্ছে। তার বন্দকী কারোবারের গদির কোণায় থান তিরিশেক আল ঘরের আড়া থেকে ACT আছে। জংশন চন্দনেশ্বরের নানা লোকের মালপত্র। সব এখানে রাখে ae হালকা জিনিস ছ'চারখান| বাদে সবই সে হাবিশ করে দেয়। কোথায় করে--কীভাবে করে--কারও জানার উপায় নেই | সে-সব কাজের বেশির ভাগই নাছু শী এক] একা করে | নাবাল জমিতে সে যতটুকু পারে রুয়ে দিয়ে বসে আছে। আকাশখথানা বেলা দশটার ভেতর তামার ঢাই। রোদের কোনো মায়াদয়। নেই । বেঁটে খেজুর গাছের পাতায় কালে৷ পি"পড়ে উঠে পড়ে এখন আর নেমে আদার পথ পায় না! । ডগা BTA বাতাস উপড়ে ফেলে দেয় | বজ্েেশ্বর ABT রেল গেট পার হয়ে বদিনাথের ধানের গোলায় গেল । এখানে সারা বছর ধান কেনাবেচা হয়। বদ্ধিনাথ are তিনবছর নেই । বড়ছেলেই কর্তা সাজে রোজ ৷ দঢাড়ি-পাল্লার ফের ভাঙে ব্যবসায়ীদের সামনে । অনেকটা তার বাপেল্ন ধারায় । সে হেঁকে উঠলো, কে যায় মন দিয়ে কাজ কর। বলতে বলতে AHA ভেতর দোকানে চলে গেল ৷ CAAA CATAL জলের প্রাইভেট টিউকল ৷ মাথায় খানিকটা জল চাপড়ে দিয়ে ট্রেন ধরবে AEA ভাত থাবে আলিপুর ডাকঘরের পেছনে | বদ্ধিনাথের বড়ছেলে কৃতার্থ গলায় বলল, একখান গামছা দেব বজরাদা ? ১৬



Leave a Comment