ভাগবত ধর্ম্ম (শ্রীনবযোগীন্দ্র-সংবাদ) | Bhagabat Dharmma (shri Nabajogindra-sangbad)

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
(৯2) nies, arahie, তামসিক যত ভাব সবই প্রীভগবান্‌ হইতে উদ্ভুত হইতেছে ইহা উপলব্ধি করিয়1-- “FR নর্বস্ত AST মত্তঃ HM ATES | ইতি Wel ভজস্তে মাং qe ভাবসমন্ত্বিতাঃ ।” ( গীতা ) শ্রীভগবানই সর্বভাবের প্রবর্তক এইরূপ BASF] ভাবে প্রতিষ্ঠিত মনের স্তদ্বি ক্রিয়ায় ভাব-সমথ্বিত হওয়া বা অচলভাবে অবস্থিত হওয়াই সাধন পথে প্রয়োজন। এই অচল ভাবে প্রতিষ্ঠিত হইলে তবে ভাব-শ্ুদ্বি ঘটে, এবং সমগ্র বিকারের মধ্যেও অবিকারী নিত্য আনাময় সত্যকে সাধক উপলব্ধি করিয়া থাকেন। সাধকের এই অবস্থা সম্বন্ধে ভাগৰতে বলা হইয়াছে, “নহি বিরুতিং তাজস্তি কনকশ্য তদাত্মতয়া। স্বরুতমন্প্রবিষ্টমিদম।ত্মতয়াইবসিতম্‌ /” ১০৮৭।২৬ আত্মবিদ্‌ সাধক এই অবস্থায় জগৎকে সংস্বরূপ আত্মা বলিয়। জানেন | মায়ার প্রভাব তাহার পক্ষে আর থাকে all কনককুগুল প্রভৃতি স্বণের বিকার হইলেও WH যেমন কুণুলাদিকে পরিত্যাগ করে না, কারণ Bere way, সেইরূপ আত্মবিদগণও সর্বত্র আত্মান্নভূতির দৃষ্টিতে এই বিশ্বকে সমাদরই করিয়| থাকেন। এই উপলব্ধির অবস্থাকেই ভাবসুদ্ধির অবস্থা! বলিয়| অভিহিত করা হইয়া থাকে। সাধু রূপার আশ্রয়ে গুণ-কর্মজ চিত্তমলকে এইরূপে বিধৌত করিলে তবে প্রকৃত ভাগবত জীবনে প্রতিষ্ঠা ঘটে । «ty বলিয়াছেন-- “রবিহ্ধি রশ্মিজালেন দিবা হষ্ছতি বহিস্তমঃ | ae: সুক্তিমরীচ্যোধৈরন্তধ্বাস্তং হি সর্ববদা ॥” yay তাহার রশ্মিজালের ata শুধু দিবাভাগের এবং sy বাহিরের অদস্ধকারই দূর করিতে পারেন, কিন্তু সাধুরা তাহাদের সমভুপদেশের



Leave a Comment