ভারতী সচিত্র মাসিক পত্রিকা | Bharati Sachitra Masik Patrika

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৪৪৭ বর্য, লধম সংখ্যা - ছুর্গামণ একটু অবাক হয়ে বল্লেন-- “আর আমার সতীশ এল না? তার সঙ্গে । দেখা না কোরে--* , aaa আল্থাল্লার Hess থেকে একটা চিরকুট কাগজ বার কোরে ছুর্গামণির হাতে দিয়ে বল্লে--*পড়ে দেখুন, সতীশ কি লিখেছে ।” দুর্গামণি বল্লেন--"তুমি পড়ে শোনাও বাবা, আমি পড়তে পাবিনে। সে ভালো আছে তো 1?” সুধীর চিঠি পড়তে লাগলো | চিঠির মর্মটা এই-- ° “ai, আমি বুঝেছি, তুমি কেন দেশে যাচ্ছ | করবে|' না। তোমার আদেশে সামি প্রথম-দংসার পেতেছিপেম-- শুধু (stata আদেশ acm মিথ্যে বলা হয়, সেবারে আমারে একটু তাড়া ছিল সত্যি--কিন্ত বিধির ইচ্ছা অন্ত-রকম। তিনি আমাকে পাকে-চক্রে মুক্ত কোরে দিয়েছেন। এ কট! ছিন যেন নভেলের কটা পরিচ্ছেদ উল্টে need পড়ে গিয়েছি! এখন স্বাধীনভাবে জীবনের আসল লক্ষ্য-সাধন করবার সামার সময় এসেছে, বুঝছি। আর গুরুদ্েবেও এই কথা বলেন। সুতরাং তারি আদেশ শিরোধাধ্য কোরে আমি কিছুদিনের ace হিমালয়ের কোনো নির্জন বাসে সাধন-ভ্জন করতে CHA) আমাকে ক্ষমা কোরো। এই আমার গুরু-তাই ধীরানন্া, ইনি তোমায় সতীশবাবুদের কাছে ষ্টেশনে পৌছে দেবেন। ANS বন্দোবস্ত আমি ঠিক কোরে দিয়েছে ইতি সেবেকাধম লতীশ ।” attatatfa উপন্তাল faq জেনে আমি আর সংসার. tad ' অত বড় চিঠিখামার মধ্যে কেষল ঠিমালয় আর সাধন--এই দুটি কথা ঢুর্গামণি বুঝবোন। আর বুঝলেন, তাঁকে দেশে যেতে হবে, ASM আসবে Al এমন কোরে AA পালাবে, ogixia স্বপ্নেও ভাবেন নি। তিনি আঁচলে চোখ মুছে চল্লেন। ধীরেন-বাবাজী পৌটলা- পুটলি মুটের মাথায় চাপিয়ে এক্কাগাড়িয় “midi নামিয়ে দিয়ে সতাশের মাকে COMA ওঠাতে সঙ্গে BAL * সতীশের স্বভাবটা বরাবরই কেমন-একটু বৈর্িশী-গোছের । হঠাৎ কমলাকে দেখবানায রূপের নেশা তাকে পেয়ে বসেছিল; এবং ক মলা আসমা অবধি সতীশের বৈরাগ্য-বারিধি প্রেমবারিধি' হয়ে একেবারে Bern উঠেছিল এবং ক্রমেই সংসারের কুলের দিকে তার মদের ঢেউগুলোও এগিয়ে আসছিল, এটা ছুর্গামণি যেমন লক্ষ্য করেছিলেন, এমন আর cvs নয়। কিন্তু আজ তার লক্ষ্মীবে কমলার টাদমুখটি সরে গেছে; সতীশকে নিয়ে তার বৈরাগ্য আর-একবার অনকুলের দ্বিকে ফেরবার ae করছে! ছেলের গলায় আর-একটি সংসার না ঝুলিয়ে দিলে সে পালাবে, Bl ছুগামণি বুঝেই কমলার Vw আসনটি আর একটি net বৌ দিয়ে ভর্তি করবার চেষ্টায় দেশের মুখে চুটলেন--লতীশকে বোধাবায় বা দেখবার অপেক্ষা না রেখেই | ওদিকে সতীশ কমলা-সম্ধদ্ধে মিদ্বারূণ চিঠিটা পেয়েও বিশ্বাস করেনি, কমলা এতটা করবে! সে মনে-দমে ধ্যথা পাচ্ছিল, কিন্তু তবু এক-এক-মময় তার তিতর cits কে যেন বলছিল--য| হবার তা তো হয়ে গেল; এখন. আঁর কেন! বেদিয়ে পড়াই



Leave a Comment