পরমহংসদেব (শ্রীরামকৃষ্ণের জীবন-কথা) | Paramahansadeva (Shri Ramkrishner Jiban Katha)

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পরমহংসদেব দশ বৎসর অতীত হইয়া গেল । রামকুমার যৌবনারূঢ় হইয়া ক্রমে সংসার-ভার গ্রহণ করিলেন। ক্ষুদিরাম এখন নিশ্চিন্ত অনন্তয- শরণ হইয়া রঘুবীরের সেবা করা ভিন্ন এখন আর তাঁহার wy কার্য্য নাই। কিন্তু এই সময় ৬'সেতুবন্ধ রামেশ্বর দর্শনের ay তাহার মনে ছুর্দামনীয় আকাঙ্ক্ষা! afta উঠিল। তিনি পদবজে দাক্ষিণাত্যে গমন করিয়৷ সেখানকার যাবতীয় তীর্থ দেখিয়া প্রায় আট নয় মাস পরে কামারপুকুরে পুনরাগমন করেন। প্রত্যাগমনের পর তাঁহার sere হয়, ক্ষুদিরাম তাহার নাম রাখিলেন--রামেশ্বর। . রামেশ্বরের যখন আট নয় বৎসর বয়ঃক্রম, সেই সময় তাঁহার অগ্রজা কাত্যায়নী দেবী পীড়াগ্রস্ত Val কিন্তু কন্ঠার ভাবভঙ্গী, কথাবার্তা ও আচরণ দর্শনে ক্ষুদিরামের ধারণা হইল যে, উহা পীড়া নহে, প্রেতাবেশ। অতঃপর তিনি স্থির চিত্তে রঘুবীরকে স্মরণ করিয়া ঘৃঢ়স্বরে প্রেঞের উদ্দেশে বলিলেন, “তুমি যে-ই হও, আমার কন্যাকে ত্যাগ কর।” কথিত আছে, প্রেত সেই সময় ক্ষুদিরামকে তাহার উদ্ধারার্থে গয়ায় পিগুদানে প্রতিশ্রুত করাইয়া কাত্যায়নী দেবীকে পরিত্যাগ করে। সত্যনিষ্ঠ ক্ষুদিরাম *গয়াধামে গমন করিয়৷ প্রেতের উদ্ধারার্থে fre দিবার পর fae পিতৃমাত্ব কার্য we করিলেন। সে সময় তীর্থলমণ যে বহু আয়াস এবং canta ছিল, তাহা বলাই বাহুল্য। ভারতে তখন রেলপথের কল্পনাও হয় নাই এবং এখনকার মত শাস্তির শাসনও ছিল না। চোর, We এবং ব্যাধির হাতে খএড়াইয়া গন্তব্য স্থানে পৌছানই দায়,



Leave a Comment