কোয়ান্টাম বলবিদ্যা | Quantam Balbidya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
। প্রথম অধ্যায় | ক্ল্যাসিকাল SHAR (থকে BAA AAA ॥ ভূমিকার পরিবর্তে ॥ পারমাণবিক শক্তি। তেজক্ক্রিয় আইসোটোপ। আধাপরিবাহী পদার্থ (সেমিক্ন্ডাক্টর )। প্রাথমিক বস্তুকণিকা! মেজার। লেজার। সবগুলো নামই খুব পরিচিত, যদিও সবচেয়ে পুরনোটির বয়েস পঁচিশ বছরের বেশী নয়। এরা সবাই বিংশ শতাব্দীর পদার্থবিদ্যার Tete ৷ এ যুগে জ্ঞানবিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে ES দ্রুত বেগে; প্রতিটি নতুন পদক্ষেপ নব নব দিগস্তের দ্বার উন্মুক্ত করে দিচ্ছে। পুরনো বিজ্ঞানগুলোর জীবনে যেন এক দ্বিতীয় যৌবন দেখা দিয়েছে। পদার্থবিদ্যা! অন্য সব বিদ্যাকে ছাড়িয়ে অনেকখানি এগিয়ে গেছে এবং অজানার রহস্যুভেদে নিয়েছে পথ- প্রদর্শকের ভূমিকা | রণক্ষেত্রের প্রযারণের সঙ্গে আক্রমণের গতি মন্থর হয়ে আসে । কিন্তু সে কেবল পুনরাক্রমণ sce এগিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতিতে | প্রকৃতির রহসপ্যোদ্ধারের কাজে পদার্থবিদ্ধাকে wore শক্তিশালী যন্ত্রপাতি উদ্ভাবন করতে হয়েছে, একই সঙ্গে তাকে নানা THC প্রত্যয়জনক পরীক্ষা- নিরীক্ষার আয়োজনও করতে হয়েছে। পদার্থবিদ্ধার সদরদণপ্তরে বসে শতসহঅল তত্ববধিদ্‌ আক্রমণের পরিকল্পনার ছক তৈরি করছেন এবং পরীক্ষা- নিরীক্ষার জালে সে স্ব বৈজ্ঞানিক তথ্য ধরা পড়ছে, তাদের যাচাই করে নিচ্ছেন। এ কিন্তু অন্ধকারে লড়াই কর| নয়। পদার্থবিদ্তার শক্তিশালী তত্বগুলো লড়াইয়ের ক্ষেত্রটাকে আলোয় ভরিয়ে তুলেছে। আধুনিক পদার্থ- বিস্তার সবচেয়ে জোরালো ছুটি সার্চলাইট হল আপেক্ষিকত| wR এবং কোয়ান্টাম বলবিদ্তা। কোয়ান্টাম বলবিদ্যা বিংশশতাব্দীর দান। জন্মের তারিখটা হল ১৭২ ডিসেম্বর, sooo ate | দিনই বালিনের বিজ্ঞান আর্কাঁদেমির পদার্থবিদ্তা পরিষদের এক সভায় জার্মান পদার্থবিদ ম্যাকৃল প্লাংক SA বিকিরণ তত্ব এক জটিলতার সৃমাধানকক্পে ভার প্রচেষ্টা সম্বন্ধে বিবৃতি দিয়েছিলেন |



Leave a Comment