অবনীন্দ্র রচনাবলী [খণ্ড-৩] | Abanindra Rachanabali [Vol. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তাল-চড়াই মন্নুয়াটিকে দেখছে কিন্তু সেইএকটুখানি মন্তুয়্াকে খরবার জন্যে অত বড়ো ফাস-লাগানে৷ আটাকীঠিটা যে এগিয়ে আসছে," সেটা তার চোখে পড়ে নি। সে স্লাপনার.মন্নেই বকে যাচ্ছে, 'মন-মনুয়া, বনের ABH ।” হঠাৎ দূর থেকে কুঁকড়োর সাড়া এল, খবরদারি:..। অমনি চমকে উঠে-মন্লয়া-পাখি ডান মেলে উড়ে পালাল, আটাকাঠিটা সা করে এক্ববার আকাশ আঁচড়ে বেড়ার ওধারে আস্তে আস্তে লুকিয়ে পড়ল | চড়াইটা অমনি ব্যঙ্গ করে বলে উঠল, “দেখলে কুঁকড়োর কীতি | এইবার কর্তা আসছেন |” কুঁকড়ো আসছেন শুনে সবাই শশব্যস্ত। aan এদিক-ওদিক ঘাড় ফিরিয়ে দেখছে, তালচড়াই সেটা সইতে না পেরে বললে, 'এমনি কী অদ্ভুত কুঁকড়োর OVA | পাকা ফুটিতে ছুটি শজনেখাড়া গুজে দাও, মাথার দিকে একটা বিটপালং কিংবা কতকটা লাল পু'ইশাক, চোখের জায়গায় ছুটে পাকা কুল, কানের কাছে ঝোলাও লাল ছুটো পুলি-বেগুন, লেজের দিকে বেঁধে দাও আনারসের FE -বস্‌, জলজ্যান্ত কুঁকড়োট। গড়ে ফেলো |” পেরু এই কুঁকড়োর রূপ-বর্ণনা খুব মন দিয়ে শুনছিল, আর তাল- চড়াইয়ের বুদ্ধির তারিফ করছিল । পায়রা গলা ফুলিয়ে বললে, চড়াই IN, তোমার কুঁকড়ো যে সাড়! দেয় ন, “ খি চড়াই বললে, “ওই ডাকটুকু ছাড় আর সবগ্নানি ঠিক কুঁকড়ে! হয়েছে, না|! MIN রেগে গলা ফুলিয়ে বলে উঠল, “বোকো না, বোকো না, 'মোটে না, মোটে নট, বোকো না ” ঠিক সেই সময় বেড়ার উপরে ঝুপ করে এসে FSG বসলেন । পায়রা দেখলে মানিকের মুকুট আর সোনার বুক-পাটায় সেজে যেন এক বীরপুরুষ এসে দাড়িয়েছেন। AEA আলো তার সকল গায়ে পলকে পলকে রাম- ধনুকের রঙ ধরে ঝিকমিক ঝিকমিক করছে, দৃষ্টি Sta আকাশের দিকে স্থির। মিষ্টি মধুর aca তিনি ডাকম্দেন, 'আলো | আলো। আ-লো ।” তার পর Ste বুকের মধ্যে থ্বেকে যেন' WA উঠল, ৯৯



Leave a Comment