রাজ কাহিনী [সংস্করণ-২৪] | Raj Kahini [Ed. 24]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অন্ধকার; মনে পড়ল, এমনি অন্ধকারে একদিন তিনি সেই মন্দিরে আশ্রয় নিয়েছিলেন । আজও সেদিনের মতো অস্ধকার--সেই বাদলার হাওয়া, সেই fire প্রকাণ্ড, স্র্যমন্দির-_কিস্তু হায়, কোথায় আজ সেই বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ, যিনি সেই after অনাথিনী অভাগিনী স্থভাগাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন | স্থভাগার stem চোখ থেকে ছুটি ফোটা জল ছুই বিন্দু বৃষ্টির মতো অন্ধকারে ঝরে পড়ল। Wott মন্দিরের সমস্ত দুয়ার TH করে প্রদীপ জ্বালিয়ে ঠাকুরের আরতি করলেন; তারপর কি জানি কি মনে করে স্থভাগা সেই wifes সম্মুখে ধ্যানে বসলেন ক্রমে Rotts ছুটি চক্ষু স্থির হয়ে এল, চারিদিক থেকে ঝড়ের ঝনবঝনা, মেঘের কড়মড়ি, BY যেন দুর হতে বহুদূর সরে গেল ! স্থভাগার মনে আর কোনো শোক CHR, কোনো A CAS | তাঁর মনের অন্ধকার যেন স্র্যষের Core ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। স্থভাগা ধীরে-ধীরে, ভয়ে-ভয়ে, বৃদ্ধ ত্রাম্মণের কাছে শেখা সেই stay উচ্চারণ করলেন; তখন সমস্ত পৃথিবী যেন জেগে উঠল, Won যেন শুনতে পেলেন, চারিদিকে পাখির গান, বাশির তান, আনন্দের কোলাহল। তারপর ewer গভীর গর্জনে সমস্ত আকাশ কীাপিয়ে, চারিদিক আলোয় আলোময় করে সেই মন্দিরের পাথরের দেওয়াল, লোহার দরজা যে আগুনে-আগুনে গলিয়ে দিয়ে সাতটা সবুজ ঘোড়ার পিঠে আলোর রথে কোটি-কোটি আগুনের সমান জ্যোতির্ময় আলোময় eins দর্শন দিলেন | সে আলো সে জ্যোতি মানুষের চোখে FZ হয় না। স্থভাগা দুহাতে মুখ ঢেকে বশলেন-_“হে দেব, রক্ষা কর, ক্ষমা কর, সমস্ত পৃথিবী জ্বলে যায় !” wie বললেন-_“ভয় নেই, ভয় নেই । বৎসে, বর প্রার্থনা কর।” বলতে-বলতে স্থর্যঢেবের আলো ক্রমশ ক্ষীণ হয়ে এল, শুধু একটুখানি satel আভা সধবার সি'ছুরের মতো হভাগার গিথি আলো করে রইল | তখন স্থভাগা বললেন-_ ১৫



Leave a Comment