রাঠোর-শিবাজী | Rathor-shibaji

রাঠটোর-শিবাজী ৯৭ তৃতীয় পরিচ্ছেদ “ধন্য 49, শত Ee রাজা । শত ew তোমার অস্কশিক্ষা, aaa তোমার সাহস, টমৎকার তোমার বীরত্ব! তোমার অতুল ers ath afi wfeo হয়েছি। এই বুদ্ধ বরসেও তোমার বাহুতে এত শক্তি, রাজা ?” ঘর্মসিক্তললাটে tee arate বৃদ্ধ বিকানীর-পতি, দস্থ্যসর্দার লাক্ষফুলানের প্রতি প্রশান্ত পবিত্র বীরত্ববহ্িপ্রচ্ছলিত দৃষ্টি নিক্ষেপপূর্বক বলিলেন, “শক্তি ! কোথায় শক্তি ware শক্তি নেই, শক্তি হারিয়েছি । শক্তি থাকলে কি তোমার att waa স্পর্ধা--রাজস্থানের আকাশ চৌচির করে দিতে পারতোে৷ ? শক্তি থাকলে কি তোমার অঙ্চরদের অসি এখনও উর্ধে উত্তোলিত থাকতো ? না, শক্তি থাকলে তোমার ৬ ye পর্বতোপরি স্থাপিত ফুলগড়-দুর্গ এখনও সোজাভাবে দাড়িয়ে থাক্তে৷ ? না, শক্তি নাই। বড় বৃদ্ধ, বড় Gea হয়ে পড়েছি, ASA তোমার স্পর্ধা গর্ব রুধিরশ্রোতে ভেসে যেতো, তোমার এ ছুর্গ আমার পদতলে লুকষ্টিত হতো ৷ কিন্তু যৌবনের সে তেজ- সে শক্তি আর নেই । সে সমুদ্রের প্রতাপ--বিছ্যতের ক্ষিপ্রতা--স্য্যের প্রাথয্য যৌবনের সঙ্গে একযোগে চলে গেছে সর্দার !” “ছুর্তাগ্য আমার- সে eis দর্শনে বঞ্চিত হয়েছি; কিন্তু এখনো যে তেজবহির প্রবাহ দেখ ছি--তা আর কখনও দেখি নাই, কল্পনাতেও ' আনি নাই। আজ সেই কল্পনাতীত YD দেখে, হৃদয় এক স্বপ্নাবেশে বিভোর হয়ে উঠলো । বড় গর্ব ছিল আমার যে, আমি প্রতিদ্বন্দ্বিহীন, অপরাজেয় ৷ কিন্তু তুমি আজ আমার সে Te দূর করেছ। যার war কারও অস্ত্রপ্রহারে কখনও প্রতিহত হয় নাই, আজ তুমি 2