কবি মুকুন্দরাম | Kabi Mukundaram

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কবি মুকুন্দরাম ১১ দুঃখ-দারিদ্রাই তাকে ভোগ করতে হয়েছে এমনও নয়। দেশত্যাগের পূর্বে বা বাকুড়া রায়ের আশ্রয়ল।ভের পরে আর অস্বাচ্ছল্য কবিকে পীড়িত করেছিল এমন প্রমাণ নেই। | দু-একটি দুঃখের অভিজ্ঞতা তো দূরের কথা ব্যক্তিগত জীবন দুঃখময় হলেই মানুষ দুঃখবাদী হয় না। যুকুন্দরামের কবিধৃষ্টর কৌতূকবর্ষণে তার crs sas সরস। এবং এই কৌতুকদৃষ্টির উৎসে আছে কবির নিরাসক্ত জীবনবোধ, তার LISTS! | (BS, যুকুন্দরাম একস্থানে স্পঃ করে বলেছেন “বিচারিয়৷ অনেক পুরাণ” তিনি কাব্যরচনা করেছেন।) বিশেষ করে এ-কথ। উল্লেখ করবার তাৎপর্য কি 2 মুকুন্দরাম নিশ্চয়ই নিজের পাণ্ডিত্য ঘোষণ। করবার জন্য এ-কথা বলেন নি। কবির কাব্যদেহ গঠনে সংক্ষিপ্ত পুরাণ কাহিনীর সংযোজন কিছু বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। কবি কি এই কথা জানাতেই চেয়েছিলেন? তা! অসম্ভব নয়। কিন্তু প্রকৃত কারণটি আরও একটু গভীর বলে মনে হয়। * কবির জীবনচেতনায় আদর্শবাদ ছিল না, রোমান্টিক সোন্দধাণুতি a ISS AVS লেশমাত্র foe ছিল না। কিন্তু পৌর|ণিক জীবনভাবনার প্রভাব তার মধ্যে এত পরিমাণ ছিল যে মাঝে মাঝে কবির বস্তুবোধেও ফাঁকি জমে যেত । নিরপেক্ষ-নিরামক্ত কবিদৃষ্টও স্বচ্ছতা হারিয়ে ফেলত পুরাণ প্রসঙ্গে । তিনটি ক্ষেত্রে এর প্রমাণ আছে। এক ॥ পুর[ণকাহিনীর আতিশয্য। ge চরিত্রবৈশিষ্ট্যের দিকে লক্ষ্য না রেখে (যেমন কালকেতু-ফুল্রার TIN অনায ব্যাধ্দম্পতীর যুখে ) তাঁদের কথায় পৌরাণিক উদাহরণের atet | তিন ॥ ব্যাধ সমাজের স্বাভাবিক* বাস্তব চিত্রের উপরে পুরাণকথিত জীবনবোধের আরোপ। কবির ব্যক্তিত্ব- কেন্দ্রে যে শিল্পী আত্মার প্রতিষ্ঠা তার প্রধান বিচ্যুতি ঘটেছে এই পৌরাণিক ভাবনার অতিরেকে (pate কি তার চিত্তের সেই দ্বিধা বুঝেছিলেন বলেই ATH উক্তি 5 করেছিলেন, fis না জেনেই সাধারণভাবেই কথাটি প্রকাশ পেয়েছে ? Gers, মুকুন্দরাম দেবীর কাছ থেকে স্বপ্নাদেশ পেলেন দেশত্যাগ করবার পরে পথের মধ্যে। আর কাব্য লিখলেন বহু দিন পরে। অনেকের মতে



Leave a Comment