গল্পগুচ্ছ [খণ্ড-৪] | Galpa Guchchha [Vol. 4]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
॥ TOE “at, বেচব, আশ্চর্য হও কেন।” Peer মুহুরতকাল স্তব্ধ থেকে বললে, “এই দাড় বে বে মনীষা তোমাকে জন্মাদনে দিয়োছল | মনে হচ্ছে তার ব্যকের ব্যথা এখনও ওর মধ্যে Ve করছে। জান সে কত Way পেয়োছল, কত favre সয়োছল আর কত TAA অপব্যয় করোঁছল উপহারটাকে তোমার CRS করবার জন্যে?” ' অভীক বললে, “এ ঘাঁড় সেই তো দরোছল, কে 1দয়েছে শেষ পর্যন্ত জানতেই দেয় নি। কিন্তু আম তো পোত্তালক নই যে যৃকের পকেটে এই জানসটার বোঁদ বাঁধিয়ে মনের মধ্যে দিনরাত শাঁখঘণ্টা বাজাতে থাকব।” “আশ্চর্য করেছ Ziti এই ক'মাস হল সে টাইফয়েডে--” “এখন সে তো AACA অতীত i” “শেষ TS পর্যন্ত সে এই বিশ্বাস নিয়ে মরোঁছল যে তুাঁম তাকে ভালো- বাসতে।” “তুল বিশ্বাস করে নন।” "তবে ?” “তবে আবার Stl সে নেই, THe তার ভালোবাসার দান আজও যাঁদ আমাকে ফল দেয় তার চেয়ে আর St হতে পারে।” বিভার ম্যখে অত্যন্ত একটা পাঁড়ার লক্ষণ দেখা দল | একট ক্ষণ চুপ করে থেকে বললে, “এত দেশ থাকতে আমার কাছে বেচতে এলে কেন।” “কেননা জাঁন BIT দর-কযাকাঁয করবে না।” “তার মানে কলকাতার বাজারে আঁমই কেবল ঠকবার জন্যে তাঁর হয়ে The?” “তার মানে ভালোবাসা wher হয়ে ee” এমন মানুষের ”পরে রাগ করা HG জোরের সঙ্গে বক ফ্যাঁলয়ে ছেলেমান্যাঁয। কিছুতে যে লজ্জার কারণ আছে তা যেন ও জানেই aT! এই ওর অক্কাল্তম আঁববেক, GRA উাঁচত-অনন্চতের বেড়া অনায়াসে লাফ Tare ডাঁঙয়ে চলা, এতেই মেয়েদের স্নেহ ওকে এত Ba টানে। SRM করবার জোর পায় না। কর্তব্যবোধকে যারা অত্যন্ত সামলে চলে মেয়েরা তাদের পায়ের ধুলো নেয়। আর যে-সব TT দুরল্তের কোনো বালাই নেই ন্যায়-অন্যায়ের, মেয়েরা তাদের বাহুবল্ধনে বাঁধে। ' ডেস্কের রাঁটঙ কাগজটার উপর খানিক ক্ষণ নীল পেনাঁসলের দাগ-কাটাকাটি করে শেষকালে বিভা বললে, “আচ্ছা, বাঁদ আমার হাতে টাকা থাকে তবে অমাঁন তোমাকে দেব। কিন্তু তোমার ওই ঘাঁড় আঁম কিছুতেই কিনব ari” উত্তোজত কণ্ঠে wets বললে, “ভক্ষা! তোমার সমান ধন যাঁদ হতুম, তা হলে তোমার দান forge উপহার বলে, free প্রত্যুপহার সমান দামের। আচ্ছা, পুরুষের কর্তব্য আঁমই বরণ্ট করাঁছ। এই নাও এই ঘাঁড়, এক পয়সাও নেব ATI” বিভা বললে, “মেয়েদের তো নেবারই সম্বন্ধ। তাতে কোনো লজ্জা নেই। তাই বলে এ দাঁড় নয়। 'আচ্ছা শ্যান, কেন তুমি ওটা fate করছ।” . “তবে শোনো, BIN তো জান আমার অত্যন্ত বেহায়া একটা ফোর্ড গাঁড় আছে। সেটার চালচলনের fornia অসহ্য। কেবল আমি বলেই ওর দশম দশা ঠোঁকয়ে রেখোছ। cree টাকা দিলেই ওর বদলে ওর বাপদাদার বয়সী একটা পররোনো



Leave a Comment