মুক্তিসংগ্রাম জনসেনা | Muktisangrame Janasena

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ঙ৬ মুক্তিসংগ্রামে জনসেনা আগুন লাগিযে দেওয়া যেতে পারে । বলা বাহুল্য, উত্তরকালে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় গেরিলা-যোদ্ধার] অনেক ক্ষেত্রেই ট্যাঙ্ক-আক্রমণের এই কৌশলটি কাজে লাগায়। Waa ইতিহাসে দেখা যায়, দূর থেকে বর্মভেদী wm নিক্ষেপ করেই সাধারণত বর্মকে জয় করা ইয়েছে। বিমান এবং কামানেব সাহায্যেও বর্মকে জয় করার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু তা ছাড়াও আর একতাবে বর্মকে জয় করা যায়, সেটা হলো উগ্র বিস্ফোরকের সাহায্যে আক্রমণ চালানো | শত্রুর কাছাকাছি বিস্ফোরণের Gey মানুম বহু খরচ ক'লে অত্যন্ত জটিল সব অস্ত্র নিমাণ করে--যেমন বড় বড় কামান, বোমারু বিমান, টর্পেডো, মাইন ইত্যাদি। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, যেখানে প্রতিপক্ষ ছলেভঙ্গ হয়ে পড়ে, অথবা কঠিন বর্মের অন্তরালে তাবা আত্মগোপন করে, সেখানে দূর থেকে শিক্ষিপ্ত উগ্র বিস্ফোরক অস্গ্রের অতি সামান্য অংশই কার্যকসী হয়। কিন্তু কোন পদাতিক যদি আত্ম- গুপ্তির দ্বারা অথবা ধূমজালে গা-ঢাকা দিয়ে বা অন্ধকারে লুকিয়ে থেকে হাতে কোন বিস্ফোরক BLY মারতে পারে তবে তার GRA লক্ষ্যল্ট হবার সম্ভাবন। থাকে STs কারণ কাছে থেকে তাঁক্‌ কারে GNC অস্ত্র নিক্ষেপ করা তার পক্ষে অপেক্ষাকৃত সহজ । তবে খুব সাহসী, সতর্ক ও কৌশলী যোদ্ধা না VA এ কাজ করা চলে না। VaCT বাছাই কব] বিশেষ শেণীর পদাতিক থাকা চাই। এভাবে Be ঘায়েল করা যে সম্ভব, স্পেন এবং সোভিয়েট রুশিয়ার wa তা বিশেষভাবেই প্রমাণিত হয়েছে। বর্ম এবং গতিপ্রধান যুদ্ধে রণাঙ্গনে পদাতিকদের faite আত্মরক্ষা করা তেমন সম্ভব নয়। কাজেই সে অবস্থায় পদাতিকদের আত্মরক্ষার প্রধান উপায় হলো প্রচ্ছন্নভাবে অবস্থান কর] ; কেবল প্রতিপক্ষের ট্যাঙ্ক এলেই নয়, তাদের বিমানও যখন মাথার ওপর উড়তে থাকে তখনো



Leave a Comment