যোগসমন্বয় [পর্ব-৩-৪] | The Synthesis Of Yoga [Part-3-4]

১২ যোগসমনুয় আর এই SHA পালনের মাধ্যমেই আমরা উপনীত হই আমাদের অন্তঃস্থ সেই পরম স্বপ্রতিষ্ঠ বিষয়ে যা সকল সময়হ ইহার দিকে আমাদের আকর্ষণ করছিল প্রথমে ইহা আকরষণ করছিল আমাদের অহমাত্মক প্রকৃতির বিভিন্ন প্রলোভন দিয়ে, তারপর এমন কিছুর দ্বারা যা আরো বেশী উচ্চ, বিশাল ও বিশ্বজনীন যতক্ষণ না আমরা সমথ হই ইহার আপন সাক্ষাঞ? আকষণ অনুভব করতে আর এই আকর্ষণই সর্বাপেক্ষা প্রবল ও অল *ঘনীয় | সাধারণ ধরীয় পূজার যে রূপান্তর হয় Sal ভক্তির যোগে তাতে আমরা এই দেখি যে সাধারণ প্রচলিত ধর্মের সহেতুক ও WME AH পরিণত হয় anos ও স্বপ্রতিষ্ঠ প্রেমের SS! বস্তুতঃ এই শেষটিই প্রকৃত ভক্তির নিকষ আর ইহা থেকেই বোঝা যায় যে আমরা বাস্তবিকই প্রধান পথে আছি, না এই পথে নিয়ে যায় শুধু এমন এক উপপথের উপর Ue! আমাদের কর্তব্য হ'ল আমাদের দুর্বলতার বিভিন্ন আশ্রয়, অহং-এর বিভিন্ন প্রেরণা, আমাদের অবব প্রকৃতির বিভিন্ন প্রলোভন পরিহার করা, তবেই যদি আমরা পরে যোগ্য হ'তে পারি দিব্য মিলনের জন্য। মানব প্রথমে অনুভব করে যে এক বা হয়ত অনেকগুলি ae আছে যা তার চেয়ে মহত্তর ও উচ্চতর এবং যার দ্বারা প্রকৃতির মধ্যে তার জীবন আচ্ছন্ন, প্রভাবিত ও নিয়স্ত্রিত হয়; আর সেজন্য সে স্বভাবতঃই ইহা বা ইহাদের প্রতি প্রয়োগ করে এঁ জীবনের নানাবিধ বাধাবিঘ্ন, কামনা ও বিপদের মাঝে প্রাকৃত সত্তার প্রাথমিক অমাজিত ভাবগুলি--অধথাৎও ভয় ও AA! WAT সংস্কারের বিকাশে এই সব প্রবর্তক ভাবগুলির যে বিশাল অবদান আছে তা অনস্থীকায, আর বস্তুতঃ মানবের বতমান প্রকৃতিতে, ইহা অপেক্ষা কম কিছু হওয়ার সম্ভাবনা ছিল a; আর এমন কি যখন ধর্ম তার পথে অনেক দুর অগ্রসর SME তখনও আমরা দেখি যে এই সব প্রবর্তক ভাব বর্তমান ও Hiya, তাদের অবদান যথেষ্ট রহৎ, আর ধম নিজেই মানুষের উপর তার দাবীর WANA ইহাদের ন্যায্য বলে ও সাহায্য নেয়। বলা হয় যে ভগবানের ভয়--অথবা এঁতিহাসিক সত্যের খাতিরে বলা যেতে পারে যে বহু ভগবানের ভয়--ধমের গোড়ার কথা, কিন্তু ইহা usw, যদিও বৈজ্ঞানিক গবেষণা ধর্মের বিকাশের মূল অনুসন্ধানের চেষ্টায় ইহারই উপর অযথা জোর দিয়েছে, কারণ এই অনুসন্ধান সহানুভূতিসূচক ভাবের বদলে বরং সাধারণতঃ করা হয় ছিদ্রান্বেষী এবং প্রায়শঃই প্রতিকূলভাবে। কিন্তু শুধু ভগবানের ভয়ই গোড়ার কথা নয়, কারণ মানুষ এমনকি অত্যন্ত অসভ্য অবস্থাতেও শুধু ভয়ে কাজ করে না, তার