১৩৫৩-র সেরা গল্প [সংস্করণ-১] | 1353-r Sera Galpo [Ed. 1st]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
্ সারেঙ পাওয়া যায় তো we fe হুইলের লোক ইয়াদালির সঙ্গে একবার চোখ- তাকাতাকি eras “অস্ততঃ CCHIT তো সাজতে পারবে, গা-হাত”পা টিপে দিতে পারবে তো দরকার হলে । ইয়াদালি বললে, “মাইনে পাবে না কিছু ?' “মাইনে না হাতি!” সারেঙ ঝাম্টা দিয়ে উঠল : “সোতের শ্যাওলা দিয়ে তরকারি রান্ন৷ করে থেতে হবে! বয়ে গেছে আমার! অমনি থাকতে চায় তো থাকবে, নইলে নামিয়ে দেব জোর করে! কি, টিকিট আছে 1? না, হুজুর, মাইনে চাই না আমি ৷ জাহাজে যে জায়গ| পেয়েছে এই নাসিমের বেশি। বাপ নয়, চাচা নয়, WAT নয়, মালেক নয়, উটকোে বাজে লোকের যে মার খেতে হবে না মুখ বুজে, এই তার অনেক | অজানার টানে যে ভাসতে পেরেছে WIA এই তার মহা VA | ‘Stal করে কাজ-কর্ম করতে পারলে জাহাজেই বহাল করব এক সময় । প্রথমেই সিড়ি, পরে পাটাতন, ক্রমে-ত্রুমে শুধানি, শেষে এরেবারে ANAS! কে বলতে পারে ? আগে বিনি-মাইনের চাকর, গশেষকালে এই জাহাজের জমিদার ।” সারেঙ তার শাদা শীর্ণ দাড়িতে হাত SS লাগল। কিন্তু প্রথম দিনই রাত্রে নাসিম মার খেল সারেঙডের হাতে। বেখেয়ালে ভেঙে ফেলেছিল একখানা কাচের বাসন। আর যায় কোথা! বলা-কওয়া নেই, মুখে-মাথায় ঘাড়ে-পিঠে পড়তে লাগল টাটির পর টাটি। ঝর-বঝর করে কেঁদে ফেলল নাসিম। বেশি গোলমাল করবে তো হাত- পা বেঁধে ফেলে দেবে কালো জলে | ব্যথার চেয়ে আশ্চর্য atta বেশি নাসিমের ৷ fee arse হবার কিছুই নেই এতে । এই এখানকার রেওয়াজ। সবাইকেই মার খেতে হয় সারেঙডের হাতে। যারা সিড়ি দেয়, যার! পাটাতন ধোয়, যারা আছে লঙ্গরের কাজে, দড়িকাছির কানে, যারা বা লাইট ঘোরায়, তাদের কাজের 'ফুএতটু গলতি বা গাফিলতি হলেই ae হয় মারধোর। নিচে মেস্তরির



Leave a Comment