বাংলা চরিত সাহিত্য | Bangla Charit Sahitya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বাংলা চরিত সাহিত্য ১৫ ও পরিগৃহীত হয়েছেন। নারদ বলেছেন, রামচ'রত পাঠে পাপমুক্ত হবে মানুষ : ইদং পবিত্রং পাপস্নং পুণাং বেদৈশ্চ সম্মিত্ম্‌। যঃ পঠেদ্‌ রামচরিতম্‌ সর্বপাপৈঃ প্রমূচ্যতে ॥ -_-এই শ্লোক যে পরবতী কালের যোজন। তাতে সন্দেহ নেই। তবু বাল্মীকির মহাকাব্য সীমিত অর্থে চরিতকাব্য রচনাব পথ তৈরি করে দিল । সেইপথে এসেছেন অস্বঘোষ তার বুদ্ধচরিত মহাকাবা নিয়ে । বুদ্ধচরিত কাব্যের চতুর্দশ aT (অসম্পূর্ণ) afi মূল সংস্কৃত ভাষায় পাওয়া UI! কাওয়েল অবশ্য সপ্তদশ সর্গ পযন্ত প্রকাশ করেছেন। বাকি cole সর্গ তিব্বতী ও চীন। ভাষার অঙ্গবাদে রক্ষিত আছে। ঈং-সিং অষ্টাবিংশতি সর্গেব উল্লেখ কব্ছেন। বুদ্ধদেবের মহাপরিনির্বাণের (থৃঃ পৃঃ ৪৮০) ae শতাব্দী পরে, অর্থাৎ erg প্রথম শতকে সমাট কণিষ্কেৰ সময়ের লোক বলে অশ্বঘোষকে অনেকেই মনে করেন। কাজেই অশ্বঘোষ যথন তাঁর কাব্য রচনা করেছেন তার পূর্বেই মানব-বুদ্ধদেব পূর্ণদেবত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। সেজন্য এ কাব্যে অপরূপ কবিত্বেব সঙ্গে অলৌকিকতার অভাব নেই। তবুও তার বর্ণনার কিছু এঁতিহাসিক মূল্য আছে | putea জন্ম, বিবাহ, পুত্রলাভ, কুমারকে বৈরাগ্ fos থেকে মুক্ত বাখবার জন্য বিচিত্র প্রলোভন ee, দেবতাদের ইচ্ছায় জরা-ব্যাণি-মরণ দৃপ্ত দশন, ভোগে fapel, পত্রী ও পুত্রকে রেখে রাতে গৃহত্যাগ--সবই অশ্বঘোষ স্থন্দরভাবে বর্ণন। করেছেন। কুমারের stay ও চীরবাসযুূত হয়ে তভপোধনাশিত বনতূমিতে প্রবেশ, মুনিদেব সঙ্গে মুক্তিপথ সম্পর্কে আলোচন। বিস্তৃতরূপে বিবৃত হয়েছে। শোকার্ত সারথি ছন্দকের রাজধামে প্রত্যাবর্তন, রাজা, মহিষ ও বধূ যশোধরার বিলাপ, মন্ত্রী ও পুরোহিতপ্রবরের কুমারের উদ্দেশ্যে বনভূমিতে যাত্রা, কুমারের সহিত সাক্ষাৎ, তাদের রাজ্যে প্রত্যাবর্তনের অন্গরোধে কুমারের প্রত্যুত্তর অপূর্ব নৈপুণো অশ্বঘোষ লিপিবদ্ধ Sate | তারপর কবি বর্ণনা করেছেন কুমারের রাজা শ্রেণ্য, সাংখ্যপন্থী মুনি Bato, উদ্রকমুনির সঙ্গে তত্বালোচনা। গয়ায় পবিত্র নিরঞ্জনাতীরে কুমার দেখলেন পঞ্চভিক্ষু তাপসকে। এখানেই দেবতাদের দ্বারা অনুপ্লরেরিতা



Leave a Comment