পশ্চিমবঙ্গের পুরাকীর্তি | Paschim Bengal Purakirti

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পশ্চিমবঙ্গের শিল্পধারা ৫ পোড়ামাটি, যার ফলে অধিকাংশই প্রাকৃতিক বিপধ্যয়ে ধ্বংসপ্রাপ্ত সুন্দরবনের কাশীপুরে প্রাপ্ত wa safes মাজিত রসবোধ ও অধ্যাত্ম- চেতনাদীপ্ত। এই মু্তিটিতে গুপ্তশৈেলীর যে বৈশিষ্ট্য ধরা পড়ে, বাংলায় প্রাপ্ত আর অন্য কোনটিতে এত সুস্পষ্টভাবে ধরা পড়ে না। মুণিদাবাদে মালার গ্রামে চক্রপুরুষের একটি মূর্তি এই প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য | পঞ্চম-ষষ্ঠ শতকে গুপ্ত আমলের প্রতিমারূপের যে রূপান্তর পরবর্তীকালে দেখা যায় তার প্রমাণ steal যায় চবিবশ পরগনার মনিরহাট গ্রামের একটি শিবমু্তিতে । এই শতকে আরও যে পনেরে! যোলটি মৃৎফলক পাওয়া যায় সেগুলি স্থূল, গুরুভার গড়ন, ও একটিতে গতিময়তার MSY থাকলেও তার Aves কিছুতেই দৃষ্টি এড়ায় না। গুপ্তশৈলীর অপরূপ PH রেখা, নমনীয়তার কোন চিহ্ন নেই। এইগুলিতে পাল আমলের ফলক রচন৷ বিশ্যাসের পূর্বাভাষ যেমন ye, তেমনি গুপ্তশৈলীর মাজিত রূপের সঙ্গে এদের দূরত্ব অত্যন্ত সুস্পষ্ট। সপ্তম- অষ্টম শতকের মুত্তিগুলি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় এদের প্রায় সমস্তই পূজার্চনার জন্য তৈরী দেবদেবীমুত্তি এবং এদের নির্মাণ ও রচনাবিশ্যাস একান্তভাবে প্রতিমালক্ষ্ণমশাম্ত্র অনুযায়ী। সভ্যতার প্রারস্তেই দজৈনধর্মের প্রথম ঢেউ বাংলাদেশে এসে eters Aa অষ্৯টম-নবম শতক নাগাদ এ ধর্মের প্রভাব একেবারে বিলুপ্ত হয়, তার প্রধান কারণ পালরাজবংশ ধর্ম বিষয়ে উদার মতাবলম্বী হলেও তাঁরা বৌদ্ধধর্মের অনুগামী ছিলেন | তাছাড়া MPa চতর্থ-পঞ্চম শতাব্দী থেকেই Stay ধর্মের দেশব্যাপী পুনরুখান বাংলাদেশে জৈনধর্মের অবনতি ঘটায়, তবে সেন আমলে জৈনধর্মের চর্চা] যে একেবারেই ছিল না এমন নয়। পাল ও সেন আমলে বাংলার feel যেরূপ রাজাদের al বিত্তশালী ব্যক্তিদের পৃষ্টপোষকত! লাভ করেছিল তা অন্যান্য শতকে সম্ভব হয় নি। পালরাজবংশ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী কিন্তু তারা hay ধর্ম ও সংস্কৃতি বিকাশেরও সহায়ক ছিলেন । সেন রাজবংশ Shay ধর্মের পৃষ্টপোষক। এই যুগে প্রতিমা শিল্পের রচনাবিশ্যাসে এবং দেহতঙ্গিতে



Leave a Comment