কুটির শিল্প ও পরিকল্পনা | Kutir Shilpa O Parikalpana

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১০ কুটির-শিল্প ও পরিকল্পনা সাড়ে চৌদ্দ লক্ষ লোক এই ধরনের পরীক্ষায় পাশ করে কাজের জন্য বেরুবে। কাজেই শিক্ষিত বেকার সমস্যার সমাধান করতে হলে এই পাঁচ বছরে ২০ লক্ষ শিক্ষিত লোককে কাজ দিতে ara দ্বিতীয় পঞ্চবারধিকী পরিকল্পনার সরকারী ভাগে দশ লক্ষ শিক্ষিত বেকারের কর্মসংস্থান হবে। পুরানো লোক কাজ থেকে অবসর নেবার ফলে আরও প্রায় আড়াই লক্ষ শিক্ষিত বেকারের চাকুরি মিলবে এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠানেও ২ লক্ষ শিক্ষিত বেকারের কর্ম- সংস্থান হতে পারে। কিন্ত শিক্ষিত কর্মপ্রার্থীদের বাকি লোকগুলিকে জীবিকা অর্জনের জন্য অন্য উপায় গ্রহণ করতেই wa উপায় হচ্ছে বহুসংখ্যক ক্ষুদ্র-শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং MITT নানা ধরনের সমবায় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা | oraz ata ও কুটিল-শিল্ষম আমাদের জাতীয় আয়ের দিক থেকেও কুটির শিল্পের গুরুত্ব খুব বেশী। পঞ্চবাধিকী পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হল দেশের জাতীয় আয় বাড়ানো। জাতীয় আয় বাড়লেই আমরা বুঝতে পারি যে, কৃষি, শিল্প, যানবাহন ও ব্যবসা বাণিজ্যের উন্নতি হয়েছে, ফলে দেশের উৎপাদন ও সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথম পঞ্চবাষিকী পরিকল্পনার শেষ বছরে অর্থাৎ ১৯৫৫-৫৬ সালে আমাদের জাতীয় আয় শতকরা! ১৮ টাকা বেড়েছে। দ্বিতীয় পঞ্চবাষিকী পরিকল্পনার ফল্ষে জাতীয় আয় শতকর| আরও ২৫ rel বাড়বে। অন্যদিকে প্রথম পরিকল্পনায় মাথাপিছু খরচ বেড়েছে শতকরা ৯ টাকা



Leave a Comment