দুই শতাব্দীর বিপ্লব | Dui Shatabdir Biplab

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
“কিন্ত এ তো fama”! তার উত্তরে দূত জানালো, “ন, মহারাজ এ বিদ্রোহ নয়, বিপ্লব ।” ফরাসী বিপ্লবের সত্যকার স্থচন। এই ১৪ই জুলাই থেকেই | কারণ এ খবর পাওয়া মাত্র সমস্ত ফরাসী কৃষক Weare দিয়ে উঠল। জমিদারদের বাগানবাড়ি আর পাদ্রীদের মঠের ওপরে হামলা শুরু হলো। পুড়িয়ে ছাই করা হলো সামন্ততান্ত্রিক দাসখতের - দলিলপত্র। ঘাবড়ে গিয়ে অভিজাতবংশের বড়লোক আর গির্জার AHA দলে দলে দেশছাড়া হলো, নয়তো farms থেকে সমস্ত সামস্ততান্ত্রিক অধিকার ও বিশেষ ধরনের স্থবিধা ছেড়ে দিতে লাগল। এ সবের মধ্যে ছিল দাম না দিয়ে জিনিসপত্র নিয়ে নেওয়ার বা বেগার খাটুনি মারফত জবরদস্তি আদায়ের,নান বিধিনিষেধ ও নজরানা 'চাপাবার, খেয়াল খুশিমতো শিকার করা ও বিচারের অধিকার । এই বিশেষ অধিকার ও স্থযোগ . খতম করার সঙ্গে সঙ্গে গির্জার বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি বিক্রিও শুরু হলো | এইভাবে একদিকে কিছুটা নিয়মতান্ত্রিকভাবে দেশের গঠনতন্ত্র রচনার চেষ্টার পাশাপাশি চলতে থাকল ফরাসী জনসাধারণের, বিশেষ করে ফ্রাসী কৃষকদের, আপন ভাগ্য -আপন হাতে রচনার ভার গ্রহণ। এই চললো ১৭৯১ সালের মাঝামাঝি অবধি। এ বছর জাতীয় পরিষদ মান্তুযের অধিকার সম্পর্কে এক ঘোষণা দেয় আর যে গঠনতন্ত্র তৈরি করে তাতে দেশবাসীকে ‘Afepa’ ও “নিষল্রিয়* এই ছুই ভাগে ভাগ করে। সক্রিয় তারাই যারা কিছুটা সম্পত্তির মালিক ও বেশ মোটা রকম ট্যাক্স দেয়। এরাই গঠনতন্ত্র EPICA ভোটের অধিকার পেল । আর অধিকাংশ গরিব মান্যকে এ অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলো ‘fafera’ ata দিয়ে । অর্থাৎ, জাতীয় পরিষদ পুরোপুরি নতুন বড়লোকদের স্বার্থে ই গঠনতন্ত্র গঠন করল। ইতিমধ্যে কিন্তু যে সব পুরনো৷ আমলের বনেদী বংশোদ্ভবেরা প্রাণ নিয়ে ফ্রান্স ছেড়ে পালিয়েছিল তারা চুপ করে ছিল না। ‘Sate জোট বাঁধতে শুরু করল--এমন কি কবলেন্স শহরে 8



Leave a Comment