সতীনাথ ও ফণীশ্বরনাথ | Bakti O Silpi

এই পরিনেশে কৃষ্ণনগর থেকে পৃর্ণিয়ায় এলেন প্র্যাকটিস করতে শরীইন্দুভূষণ ভাছুড়ী ।ঙ সতীনাথের পিতা ইন্দুত্ষণের খুবই খ্যাতি ছিল। তার সম্বন্ধে প্রখ্যাত হিন্দী গুপল্যাসিক ফণীশ্বরনাথ রেণুর পিতা শীলানাথবাবু স্বতিচারণ করেছেন-_ “ ..আর ইন্দুবাবুর কথা ? দেওয়ানী কোর্ট ছাড়া ফৌজদারী কাচ,হারির ধারে কাছেও যাবেন না কোনদিন-_হাজার টাকা ফী দিলেও aa কিন্তু নিজের ভাই বা ভাতীজার ভাত মারতে চায় এমন মক্কেল AR ভাছুড়ীর কাছে ভুলেও যেন না যায়। যেমন গিয়েছিল আমাদের গ্রামের এক মামলাবাজ। দলিলের এক পাতার আধা 'মিশিল' পড়েই ইন্দুবাবু খপ করে ওর হাতের ale ধরে ফেলেছিলেন--তুম অপনেকে ব্রাহমণ কহতা হ্যায়? মরা হুয়া ভাই কা SF মার কর Sal নাবালগ কে মারণনা চাহতা হায়? ভাগো-_-”8 HAN জেলা স্কুলে সতীনাথের লেবখাপড়। OH হয়। তার দাদা ভূতনাথও airs পড়েছেন ।*৫ মেধাবী ও Fol ছাত্র হিসেবে স্কুলে সতীনাথের বিশেষ নাম ছিল | হেডমাস্টার থেকে সহকারী শিক্ষক পর্যন্ত সকলেরই প্রিয়পাত্র ছিলেন FT! mes পণ্ডিত Crear ঝা তাকে ‘ast রোশনী' বলে ডাকৃতেন ।₹ সতীনাথের সহপাঠী ও mS ছিলেন কপানাথ sige, সুধীর চট্টোপাধ্যায় ( নীলুবাবু ), তুলসী মুঝোপাধ্যায়, সত্যচরণ গঙ্গোপাধ্যায়, wae CHa, PN AMA সেন, AEA গঙ্গোপাধ্যায় “নতীনাথের পিতা ইন্দুবাবু খুবই গম্ভীর, রাশভারী লোক 'ছিলেন । সতীনাথ পিতাকে ভয় করতেন এবং অনেক সময় চুপি চুপি খিড়কি দরজা দিয়ে বাড়ীতে যাওয়া! আদা করতেন। সহপাঠীরাও ভয়ে তার সঙ্গে কথাবার্তা বলতো না। সতীনাথকে বাড়ী থেকে ডাকতে গেলে তার! ভয়ে ভয়ে দুর থেকে খোজ নিতো । সতীনাথ যখনই ক্লাসের প্রথম পুরস্কার “নিয়ে আসতেন, Sealy গভীরভাবে বলতেন, “বেশ আছে রেখে দাও।” সতীনাথ লেখাপড়ায় যা কিছু উৎসাহ, প্রেরণ] তা মার কাছ থেকে পেতেন। তিনি ছিলেন মাতৃ-ভক্ত। মাতার cacy সতীনাথের জীবন ছিল সিঞ্চিত ।”* ডিভিমন্যাল স্কলারশিপ নিয়ে প্রথম বিভাগে সতীনাথ ১৯৪২ Mitre ম্যাট্রিক্‌লেশন পরীক্ষায় Bocas সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে উচ্চ শিক্ষার্থে পাটনায় গমন Beat দাদ| ভূতনাথের আগ্রহে আই. এস -সি. পড়েন TOT সায়েন্স 9