যাবজ্জীবন | Jabajjiban

মতো একটা ড্রয়িংরুম সাজাবার ay বাড়তি ঘর নেই এখানে ! এখনে মাটিতে” পিঁড়ি বা আসন পেতে খাওয়া! ছু'চে। ইদুর আরশোলা উই কী নেই? কল- তলায় রোজ রোজ চিৎকার চেঁচামেচি। নিচের তলায় acted অশিক্ষিত খুড়তুতো ভাইগুলো। এটা এখন নরক? এ ভাবে থাকা যায় না। দশ কাঠা বারো কাঠা সরকারী জমি নিয়ে কী নাকি সরকারী অফিসারদের বিরাট কো- অপারেটিত গড়ে উঠছে সল্ট লেকে । অনেকগুলো ব্লক হবে। দেড় লাখ পৌনে gute টাকায় ঝকমকে আধুনিক ফ্ল্যাট। এরই মধ্যে হাজার ates ঢেলে ফেলেছেন বাৰু। বাকিটা কুড়ি বছরের ইনস্টলমেন্টে। কনস্ট্রাকশনও ' চলছে। বাপ-মাকে ফেলে বুড়োবুড়ির চোখের ওপর নিজের নিজের আস্তানায় গিয়ে ঘরসংসার পাতার কেতা হয়েছে TSA! বাৰুরাও শিগগির যাবেন | মিথ্যা আক্রোশে কাল্পনিক লাঠিটা হাতের মুঠোয় কাপে । বেসামাল সত্যসাধন। চোখে ভাসে শৈশবের কৈশোরের কচি কচি সম্তানদের মুখ । লাঠি বেত অবস্ত মারেন নি কোনোদিন | ধমকধামক শাসনে কান মলেছেন অনেকবার | আজ ওরাই শোনায়--এই-ই নাকি চলছে আজকাল । নিয়ম। ঘরদংসার বড় হতে হতে Aa আর কুলোয় না, একই আয়তনে পুরনো ঘরগুলি ছোট থেকে ছোট হতে থাকে, একান্লবর্তা ট্রাডিশন রক্ষার থাতিরে রাজপ্রাসাদ কোথায় আধুনিক শহরে | তখন পুরনো সম্পর্ক আর ভালোবাসাগুলোকে অটুট রাখতে নিজেদেরই ভেঙে ভেঙে নিতে হয়। আসলে ভাঙা নয়, ছোট জায়গান্ ঠোকাঠুকি করে নিজেদের ছোট করে তোলার চেয়ে এই তো ভালো । নিজেদের স্বাবলম্বন বিশ্বাস। কারেক্ট আ্যাপ্রোচ টু AGIA Aes | তোদের মাথা আর yer লম্বা লম্বা বাৎ। লাঠিটা তুলে বন্ধ দরজার গায়ে সজোরে ঘা কতক মারতে চাইলেন সতাসাধন। পারলেন না। আসলে লাঠি- ফাটি কিছুই তার হাতে নেই। সুধু গা চিড়বিড় রাগের জ্ব, . ছাড়া। কো- অপারেটিভে নাম লেখাবার সময় পাশাপাশি দুটো ফ্ল্যাট কিনতে চেয়েছিল স্যামল-_ সবাই এক জায়গায় একই সঙ্গে থাকব। তিনি রাজি হন far বছর- খানেক আগেকার সেদিনের সেই রাগটাই একটানা জ্বলছে শরীরে । জীবনের সব দায়দায়িত্ব কর্তব্য পালনের পর তিল তিল সঞ্চয়ের যে হাজার কয়েক টাকা এখনো ধরে রেখেছেন AWTS, একটা পয়সাও দ্ষেবেন না তিনি। আরো একটা ফ্ল্যাট 'মানে আরো ate দেড়েক টাকা! মানে কী। নানে কী এ সবের ?' তিন লাখ চার লাখ টাক! ঢেলে বাড়ি স্রবি তো পায়ের তলায় মাটি কই ? পরের জমিতে নিজের ঘর গড়ার মানে! অপদার্থ। at সব ।. রোজগারের ১৯