আফগানিস্থান ভ্ৰমণ [সংস্করণ-৩] | Afganisthan Bhraman [Ed. 3rd]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আফগানিস্থা]ন ভ্রমণ ৭ ' পরাত্মুখ, ভিক্ষাস্বরূপ অল্পম্বল্প পেলেই AS! এতে Haas হয়ে টিকে থাক৷ চলে, কিন্তু উচ্চ চিন্ত! কখনই সম্ভব নয়। aes বাহিক সম্পদ্‌ না হ'লে সভ্যতার. উন্নতি কখনই হবে না, দরিদ্র জাতি মনুয়াত্ব হারিয়ে mcs ডেকে আনবে | আমরা ভারতবাসীরাও তাই করছি। ইংরেজ যুবকের কাছ থেকে বিদায় নিস্নে যখন উঠলাম, তখন তিনি সবিনয়ে আমার হাতে দশটি টাকা দিয়ে বললেন, পর্যটকের পাথেয়ের ace. এ. তাঁর যৎসামান্য সাহায্য, আমি গ্রহণ করলেই তিনি ক্বতার্থ হবেন | এই ইংরেজ যুবকের ভদ্র ব্যবহারে সেদিন আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম! প্রভুত্বের মোহে ইংরেজ তনয়গণ এদেশে অন্ধ, তাদেরই একজন এত .বড় উচ্চপদের অধিকারী হয়েও আমার মত ধনমানহীন পরাধীন দেশের অধিবাসীর প্রতি যে আচরণ করলেন, তা অপ্রত্যাশিত | যা হোক, এবার আমি ভারতের সীমান্তের দিকে পা বাড়ালাম সীমান্তে একটা কাস্টম হাউস আছে৷ কাস্টম অফিসার একজন ভারতীয় তিনি পাঠানদের পাসপোর্টগুলি একরূপ না দেখেই সীলমোহর করলেন । তার কার্যকলাপ দেখে আমি তখন ভাবছিলাম, একটা গোলাম অন্য একটা গোলামকে স্বাধীন দেশে যেতে দেখতেও রাজী নয়; এজন্যই এরূপ বাড়াবাড়িভাবে আমার পাসপোর্ট পরীক্ষা করছে। অফিসার যখন পাসপোর্ট পরীক্ষা করে HAUSA করলেন, তখন আমি তাঁকে বললাম, মনে অনেক আঘাত লেগেছে নিশ্চয়ই আমাকে আটকে রাখতে পারেন নি বলে? দাসস্থলভ মনোবৃত্তির এটাই বৈশিষ্ট্য। আপনি weal আমি যদি স্বাধীন জাতের লোক হতাম, তবে আমারই পাসপোর্টে সীলমোহর পড়ত সর্বাগ্রে। অফিসার নীরবে অস্ত কাজে মন দিলেন | সীমান্ত পার হয়ে পার্বত্য উপত্যকার উপর দাড়িয়ে অনেকক্ষণ প্রাকৃতিক দৃপ্ত দেখলাম। উত্তরের হাওয়৷ এসে আমার নাকে মুখে ক্রমাগত ঝাপটা



Leave a Comment