আধুনিক কবিতা | Aadhunik Kabita

দেশেও কাড়ি কাড়ি এই “পিওর “মেটাফিজিক্যাল' ইত্যাদি ইত্যাদির ছড়াছড়ি এখন ৷. এ'দের আরেকদল আবার প্রবল নৈরাজো দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন । অন্যদিকে আযাকটিভ রোমার্টিকতা মানুষের বাঁচার ইচ্ছাকে জোরালো করে তোলে । তার চারপাশের ক্লিষ্ট জীবনের উর্ধেতাকে উত্তীর্ণ করে দেয় ঃ ঘাড়ে চাপানোর মতো যে-কোনো জোয়ালের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ান এ পথের শিল্পীরা । tel এর নাম দিয়েছিলেন বিপ্লবী রোমার্টিকত৷ | 'লেখার ইচ্ছা কেন হয়, ব্যাপারটি বিশ্লেষণ করতে গিয়ে tet এই আ্যাকটিভ রোমার্টিকতা ও বাস্তবতার মধ্যে মিল খুঁজে পেয়েছেন। জনৈকা পঞ্চদশী কিশোরী লেখিকা হবার সাধ বর্ণনা করতে গিয়ে গর্কাকে লিখেছিল, সে লেখিকা হতে চায়, কেননা তার “আপাদমস্তক চেপে বসেছে MATH জগদ্দল জীবন” | গর্কা বলছেন, এই সম্ভাব্য লেখিকা যদি রোমান্টিক ভাবে লেখে, তাহলে সে জগদ্দালের মত ভারী একঘেয়ে জীবনের কথা লিখতে গিয়ে কল্পনার ডানায় ভর দিয়ে বাস্তবের উর্ধে উঠে চমৎকার মানুষজন নিয়ে এক কল্প-কাহিনীর অবতারণা ঘটাতে পারে। অর্থাৎ স্বপ্পপ্রয়ানের এক দিন্দারেলার কাহিনী | সপ্তদশবর্ষায় এক তরুণ অমিক sete লিখেছিল “অভিজ্ঞতা'ই তাকে লিখতে প্রণোদিত করছে। অর্থাৎ mena কিশোরীর জীবনের একঘেয়ে ঘটনা নয়, এর জীবন ঘটনাপুঞ্জের সম্পদে সমৃদ্ধ । Tat নিজের রচনার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেছেন, একদিকে বুক্চাপা একঘেয়ে জীবন ও অন্যধারে বহু অভিজ্ঞতার ছাপ তাঁকে কেমন করে লেখক করে তুলেছিল। গকীর কাছে এ ক্ষেত্রে তাই শিক্ষা নেবার বিষয়টি হলো-_জনগণের আশা-আকাঙ্ষগ৷ জানতে হলে, জনগণের জীবনের সঙ্গে মিশে থাকতে হবে, বাইরে থেকে তা জানা সম্ভব নয়। রচনার পদ্ধতি হবে, হয় বিপ্লবী রোমার্টিকতা, নইলে বাস্তবতা । এবং সে বাস্তবতাও হবে এ যুগে সমাজতান্ত্রিক বাস্তবতা | আমর! আগেই উল্লেখ করেছি, কবিকে বিপ্লবী হতে হবে। আর ১৩