জাতীয়তার নবমন্ত্র বা হিন্দু মেলার ইতিবৃত্ত | Jatiyotar Nabamantra Ba Hindu Melar Itibritta

প্রথম অধিবেশন, ১৮৬৭ ৫ মেলার বিষয় বলিয়া গিয়াছেন। জাতীয় ভাবের উদ্বোধন কল্পে ইহা সে-যুগে কতখানি কার্যকরী হইয়াছিল এইসব মনীষীর রচনা হইতে তাহা ANF বুঝা ata শাস্ত্রী মহাশয় লিখিয়াছেন ঃ “কেশবচন্জ্রের বক্তৃতা, দীনবন্ধুর নাটক, বন্কিমচন্দ্রের উপস্তাস, faargad মহাশয়ের সোমপ্রকাণ, মহেন্্রলাল সরকারের হোমিওপ্যাথি, এই সকলের মধ্যে শিক্ষিত দলের মনে যেমন নবভাব আনিয়া দিতেছিল, তেমনি আর এক কাধ্যের আয়োজন হইয়া নব আকাঙ্ক্ষার উদয় করিয়াছিল। তাহা'*-নবগোপাল মিত্র মহাশয়ের প্রতিষ্ঠিত, “জাতীয় মেলা” নামক মেল! ও প্রদর্শনীর প্রতিষ্ঠা এবং দেশের সকল বিভাগের ও সকল শ্রেণীর নেতৃবৃন্দের তাহার সহিত যোগ। ব্গ্সমাজের ইতিবৃত্তে ইহ! একটি প্রধান ঘটনা; কারণ সেই যে বাঙ্গালির মনে জাতীয় উন্নতির স্পৃহা জাগিয়াছে তাহা আর নিষ্ররিত হয় নাই ।”* প্রথম অধিবেশন, ১৮৬৭ জাতীয় মেলার প্রথম অধিবেশন হয় সন ১২৭৩ লালের চেত্র- ংক্রান্তিতে। প্রথম তিন বৎসর চৈত্র-সংক্রান্তিতে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়, এ কারণ তখন ইহা চৈত্রমেল| নামে পরিচিত হইয়াছিল। পরবর্তী কালে হিন্দু মেল” নামেই ইহা সমধিক প্রসিদ্ধিলাভ করে | প্রথম বৎসরে কলিকাতার উপকণ্ঠে আশুতোষ দেবের বেলগাছিয় উদ্ব্যানে ইহা স্বল্লাকারে অনুষ্ঠিত হইয়াছিল । জাতীয় মেলার অন্যতম উৎসাহী ait মনোমোহন ay বলেন, “জন্মদিনে কেবল GRIT] ও কতিপয় ates মাত উৎসাহী ছিলেন। সে যেন নিজ বাটা ও পাঁড়াটী বলিয়া Ses সম্পন্ন SA? এই বৎসর রাজনারায়ণ বসু মহাশয় ছুটিতে * রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গ-নমাজ । ২য় সং। পৃঃ ২৫৭ | 1 ব্ক্তামাল|_মনোমোহন বস। পৃঃ ১৫।