For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)যোগিরাজ WTS তাহার Site] লেখা হইতে বিরত হইয়াছেন। অনেকের দ্রান্তি আছে যে "কাশীর ঠাকুর কখনও প্রচার উদ্দেশ্যে
কোন কার্য্যে উৎসাই দিতেন atl “অন্যায়ভাবে প্রচার করিলে
ACW প্রচার ত হয়ই না বরং কালে তাহার wa নষ্ট হয়।”
এইরূপ কথাই শ্রীশ্রীঠাকুরের মুখে শুনিতে পাওয়া wes! অনেক
সাহেবও গোপনে তাঁহার নিকট দীক্ষা লইয়াছিল। তিনি অসত্যভাবের
বিরোধী ছিলেন। ঘটনাক্রমেও যাহারা Cala সঙ্গ লাভ করিতেন
তাহারা সকলেই তাঁহার আচার ব্যবহার, আকৃতি প্রভৃতিতে মুগ্ধ হইয়া
পড়িতেন এবং সঙ্গে সঙ্গে এক অনির্ব্বচনীয় আকর্ষণ অনুভব করিতেন।
যাহাদের চিত্ত দুর্বল তাহারা তাঁহাকে হিপ্নটিষ্ট, যাদুকর বা বুজরুক
বলিয়াই নিজের অবিশ্বাসী মনকে প্রবোধ দিতে দিতে চলিয়া যাইত।
অনেকে স্পষ্টই তাঁহাকে জানাইত, “আমাকে দুই একটা cofs
দেখাইয়া fra’ — তিনি ইহা শুনিয়া খুব হো হো করিয়া হাসিয়া
ফেলিতেন — বড় একটা কিছু বলিতেন না — নিতান্ত বিরক্ত করিলে
বলিতেন, ““ মাঝে মাঝে COPS দেখাবার জন্য বাজারে লোক আসে,
সামান্য খরচ করিয়া সেই সব দেখিও।”” তিনি একবার "জয়রাম
ভট্টাচার্য মহাশয়কে বলিয়াছিলেন, “দেখ, হাটে মাঠে ধর্শপ্রচার করিতে
নাই, কালে সত্যের প্রচার খুব হইবে, সত্য কখন বেশী দিন চাপা
থাকে না। আমি হাটে মাঠে হরিনামের গুণ গাইতে বারণ করি না
কিন্তু কেমন করে যে সেই হরিনাম করিতে হয় সেটা পাত্রাপাত্র বিচার
না করে যখন তখন যেখানে সেখানে Aol বলতেই নিষেধ করেছি।””
সমাজের এমন অবস্থাও হয়েছিল-যখন নাকি “মাগুর মাছের ঝোল,
বল হরি হরি বোল,”' বলে মাছের ঝোল দিয়ে লোককে হরিনাম
গেলাতে হয়েছিল। এ ব্যাপার সত্য হোক বা মিথ্যা হোক আবার যেন
সে অবস্থা করে তোলা না হয়, এ হচ্ছে ক্রিয়ার যুগ, ক্রিয়া ও ফলের
মধ্যে পরীক্ষার মুগ এবং যুক্তি তার পাছে পাছে আসে! ; আবার বলিতেন, “লোকে আসল কাজ না করে ভাষায় পন্ডিত
হয়ে wef অর্জন করিতে পারে না।'” কখনও বা জনৈক সাধুকে (১)