ভারতী : সচিত্র মাসিক পত্রিকা | Bharati : Sachitra Masik Patrika

৪১1 বর্,জপধম সংখ্যা ঝিলিমিলি টানিয়া fra) মানুষের মধ্যে মিস্টিক যে, তাহার কাছে মধ্যাহ্নের তপন বড় রূঢ় করুঙ্ম--সে ভালবাসে গোধুলির আলো. -ছায়া-মিশ্ণ। তাই বলিয়া মিস্টিক যে কল্পনার মায়া- রচনার win, তিনি যে সত্যকে সাক্ষাৎ দেখেন না উপলব্ধি করেন না, এমনও নয়। মিস্টিকের অনুভূতিব, zea মধ্যে সে রকম একটা আভাস পাঁই বটে, যেন কেমন ধোঁয়া ধোয়া, কুয়াশায় ঘেবা, সত্যের প্রত্যক্ষ উপলব্ধির অভাব--সত্যকে তিনি মেন ধরিতে পারেন নাই, সেইদিকে উন্মুখ হইয়া আছেন, এখনও BRB হাতড়াইতেছেন আর অনমানে তাঁর মনগড়া একটা প্রতিবিস্ব কিছু waa করিতেছেন। কিন্তু ঠিক তাহা নয়। এ রকম যে আপাততঃ বোধ হয় তাহার একটা গভীর কারণ আছে। মিস্টিক সত্যকে সাক্ষাৎ দেখিতে উপলব্ধি করিতে পারেন, কিন্তু সে সাক্ষাৎ দৃষ্টিকে তিনি চোখে দেখার ভঙ্গীতে প্রকাশ করিতে চাহেন না। সত্যের মধ্যে, WA অন্তরাত্মায়, তাহার age সৌন্দর্য্যে আছে যে একটা TATA ভাব তাহা যে অনির্বচনীয়; তাহাকে স্কুলের প্রকাশের মানুষের এই খণ্ডিত অসম্পূর্ণ সন্ধীরণ মালমসলায় ঢালিয়! গড়িলে ca অনির্বাচনীয় যে সবই AB হইবে, সত্য উপলব্ধির বিরুদ্ধাচরণই করা হইবে। তাই বাক্য বল, ছন্দ বল, রং বল, রেখা বল,--এ সকলকে তাহাদের স্থূল জগতের Site thi ধরাবীধা গড়নে রচিলে চলিবে না। অসীমক্কে অনস্ককে যথাযথ দেখাইতে হইলে সামার সাস্তের আশ্রয় গ্রহণ করিতেই হইবে বটে, মিল্টিক কবি 4 কিন্তু সে Hata সান্তের মুখ খুলিয়া রাখিতে হইবে, তাহাদের উপর যত অল্প জোর দেওয়া যাঁয় তাহাই করিতে হইবে। ইহাই হইতেছে মিস্টিকের শিল্পসুত্র। fare যে তাহার সত্যের উপলব্ধিকে একটু হেঁয়ালির ছন্দে প্রকাশ Sls, একট] পাতলা অব- ওগুঠনের মধ্যে ধরিভ্রা দেখান, তাহা তিনি ইচ্ছা করিয়াই করেন অথবা আরও ঠিক efaal বলিতে গেলে ভিতরের এই ভাব এই প্রয়োজনের টানেই করেন যে অনস্তকে অব্যক্তকে অনন্তের অব্যক্তের মতন করিয়াই লোকের সম্মুখে ধরিতে হইবে--নতুবা পে Barer উপলব্ধির সার্থকতা কি? প্রাচীন কবিতার ও আধুনিক কৰিতার পার্থক্যও ঠিক এইথানে। প্রাচীন করি্গিণ বিশেষতাবে এ জগতেরই TiAl aa কথা বলিয়াছেন, সত্য বটে; fey তাহার৷ এ জগতের কথাই বলুন, আর ও-জগতের কথাই বলুন, Wel বলিৰার তাহা বলিয়াছেন 'এ জগতের কাঠাম ও Sw দিয়া, এইটই হইতেছে তাহাদের প্রধান বিশেষস্ব--এ জগতের স্থুলের ভঙ্গিম| অর্থাৎ বুদ্ধি যে ভঙ্গিমা fora, গড়ে। বেসন দেখাইয়াছেন RE জড়ে ci fasta, যে শৃঙ্খলা, য়ে অতিনির্দিষ্ট Bers কাটাছাটা ভঙ্গী সেট হইতেছে বিচারবুদ্ধির দান। বিচারবুদ্ধিই জগতের কর্মজীবনের বস্তুকে এমন সীমায় সীমায় সুবীম faa ধরিয়াছে, তাহাকে aaa অঙ্গে অঙ্গে বাধা ও নিরেট,হাতের মধ্যে রাখিবার় ব্যবহার afacta যোগ্য করিয়া তুলিরাছে। কিন্ত ASS জগৎ জীবন, জগতের জীবনের সত্য নিগুড় wer ate তাহ! সে রকম কিছু নয়